Class 6 Assignment Answer 2021 4th Week

Class 6 Assignment Answer 2021 4th Week is available below. Class Six Fourth Assignment Question and Solution, 4 Assignment Solved Class 6, cotuttho-week 6 assignment answer, Fourth soptaho 6 School assignment Somadhan, If You Looking For 4th Week Class 6 Assignment Solution Agricultural Education, Home Science, Math Subject. See Full Solution Class 6 Assignment Answer All Subject 4th Week.  

 

The directorate of secondary and higher education has already released the assignment syllabus. Many students find it challenging to answer all of the questions within the assignment on their own. Therefore, we’ve tried to assist them by solving Class 6 every week’s assignments. DSHE www.dshe.gov.bd 4th Week Assignment Done Published on 23 May 2021. You Must Submit Your Assignment Your School. See Class 6 Answer All Subject 4th Week Assignment.

 

 

4th Week Assignment Answer For Class 6:

Assignment Type: School /College Assignment 

4th Week Assignment Publish Date: 23 May 2021  

Assignment Class: Six 

Subject: Science, Arts and Craft

Board: All Education Board   

See/download School 4th Week Assignment Question All Subject in below PDF: 

School 4th Week Assignment Question 2021 PDF

Official Notice Link: Click Here to see the Official Notice

See/download School 4th Week Assignment Question All Subject in below images:    

4th Week Assignment Answer for Class 6:  

Class 6 Assignment Syllabus Science 4th Week

Subject Name: Science (বিজ্ঞান)

Question:

তােমার পড়ার টেবিলের দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা একটি স্কেলের সাহায্যে পরিমাপ করে খাতায় লিখ।
১. পড়ার টেবিলের পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল নির্ণয়।
২. এটি ঘরের কতটুকু জায়গা (আয়তন) দখল করেছে তা বের কর।
৩. পড়ার টেবিল যে আয়তনের জায়গা দখল করে সে আয়তনের একটি পাত্রে কত লিটার পানি ধরবে তা যৌক্তিক কারণসহ ব্যাখ্যা কর।

Answer:

১ নং প্রশ্নের উত্তরঃ 

নিম্নে আমি আমার পড়ার টেবিলের দৈর্ঘ্য, প্রস্থ এবং উচ্চতার পরিমাপ একটি সেন্টিমিটার স্কেলের সাহায্যে মেপে উপস্থাপন করলাম।

আমার পড়ার টেবিলের দৈর্ঘ্য = ১৮০ সেন্টিমিটার

আমার পড়ার টেবিলের প্রস্থ = ১০০ সেন্টিমিটার

এবং আমার পড়ার টেবিলের উচ্চতা = ৯০ সেন্টিমিটার

আমার পড়ার টেবিলের পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল হবে (১৮০x১০০) বর্গ সেন্টিমিটার = ১৮০০০ বর্গ সেন্টিমিটার। [ ক্ষেত্রফল = (দৈর্ঘ্যxপ্রস্থ) বর্গ একক]

 

২ নং প্রশ্নের উত্তরঃ

আমার পড়ার টেবিল ঘরের ভেতরের যেটুকু জায়গা দখল করবে সেটাই হবে তার আয়তন।

আমার পড়ার টেবিলের আয়তন= (১৮০x১০০x৯০) = ১৬২০০০০ ঘন সেন্টিমিটার। [ আয়তন = (দৈর্ঘ্যxপ্রস্থ×উচ্চতা) ঘন একক]

 

৩ নং প্রশ্নের উত্তরঃ

আমার পড়ার টেবিলটি ঘরের ১৬২০০০০ ঘন সেন্টিমিটার জায়গা দখল করেছে।

প্রশ্নমতে, সমআয়তন পাত্রের আয়তন ১৬২০০০০ ঘন সেন্টিমিটার। তাহলে ওই পাত্রে যেটুকু পানি ধরবে তা ওই পাত্রের আয়তনের সমান হবে।

আমরা জানি যে, ১০০০ ঘন সেন্টিমিটার পানির আয়তন ১ লিটার ।

সুতরাং, ১৬২০০০০ ঘন সেন্টিমিটার পানির আয়তন =(১৬২০০০০ ÷ ১০০০) লিটার।

=১৬২০ লিটার।

উত্তর: পড়ার টেবিল যে আয়তনের জায়গা দখল করে সেই আয়তনের একটি পাত্রে ১৬২০ লিটার পানি ধরবে।

Class 6 Assignment Syllabus Arts and Craft 4th Week

 

Subject Name: Arts and Crafts (চারু ও কারুকলা)

Question: 

আদিম মানুষের ছবি আকা ও বর্তমান সময়ের ছবি আকার তুলনামূলক বর্ণনা দাও।

Answer:

নিম্নে আদিম মানুষের ছবি আকা ও বর্তমান সময়ের ছবি আকার তুলনামূলক বর্ণনা দেওয়া হলোঃ 

মানুষের পদচিহ্ন ও স্মৃতির ছাপচিত্র রেখে যাওয়ার অভ্যাস চলে এসেছে সেই প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকে। তখন তো আর এমন ডায়েরি-ক্যামেরা ছিল না, গুহার দেয়ালে এঁকে রাখতো মনের ভাব।

প্রাচীন লোকের আঁকার বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য ছিল। কখনও কখনও তারা একে অপরের উপরে স্তরযুক্ত। প্রায়শই, শিল্পীরা প্রচুর পরিমাণে প্রাণীর চিত্রিত করেছিলেন।এই ক্ষেত্রে, অগ্রভাগের চিত্রগুলি সাবধানে চিত্রিত করা হয়েছিল, এবং বাকিগুলি – পরিকল্পনা অনুসারে। আদিম লোকেরা তাদের অঙ্কনের সিংহভাগ অঙ্কনে রচনাগুলি তৈরি করেনি।

প্যালিওলিথিক সময়কালে, প্রথম চিত্রকলার সরঞ্জাম ইতিমধ্যে তৈরি করা হয়েছিল। এগুলি ছিল প্রাণীর পশম থেকে তৈরি লাঠি এবং আদিম ব্রাশ। প্রাচীন শিল্পীরা তাদের “ক্যানভাসগুলি” আলোকিত করার যত্নও নিয়েছিলেন। ল্যাম্পগুলি পাওয়া গেল যা পাথরের বাটি আকারে তৈরি হয়েছিল।

অঙ্কন তৈরি করতে, আদিম শিল্পীরা একটি বিশেষ কৌশল ব্যবহার করেছিলেন। প্রথমে তারা একটি ছানির সাহায্যে একটি পাথর বা পাথরের পৃষ্ঠে কোনও প্রাণীর চিত্র আঁচড়ালো এবং তারপরে এটি রং প্রয়োগ করেছিল। এটি প্রাকৃতিক উপকরণ থেকে তৈরি হয়েছিল – বিভিন্ন রঙের কালো রঙ এবং কালো রঙ্গক, যা কাঠকয়লা থেকে খনন করা হয়েছিল। পেইন্ট ঠিক করতে, প্রাণীর জৈবিক (রক্ত, চর্বি, মস্তিষ্কের পদার্থ) এবং জল ব্যবহার করা হত। প্রাচীন শিল্পীদের নিষ্পত্তি করার জন্য কয়েকটি রঙ ছিল: হলুদ, লাল, কালো, বাদামী।

বর্তমানে সবার হাতে রয়েছে নানা ধরনের স্মার্টফোন। তবে, বেশি দেখা যায়, যে স্মার্টফোনে সেলফি ভালো হয়। আর মোবাইলে সেলফি তোলার এই যুগে হাতে আঁকা ছবি তোলার চল একেবারেই কমে এসেছে। তবে অনেকেই আছেন যারা শিল্পীর রঙ-তুলি-পেনসিলের আঁকা ছবি এখনো পছন্দ করেন।

বর্তমানে ছবি আঁকার জন্য অ্যাক্রেলিক রং নামে এক ধরনের রঙে খুব তাড়াতাড়ি ছবি আঁকা যায়। এই রং পানি ও তেল মিশিয়ে দুরকমভাবেই করা যায়। বাংলাদেশের শিল্পীদের কাছে অ্যাক্রেলিক রং এখন বেশ । প্রিয়। এই অ্যাক্রেলিক রঙে ছােটরাও ছবি আঁকতে পারে। তবে যথেষ্ট তাড়াতাড়ি আঁকতে হয় বলে ছােটদের। জন্য একটু কঠিন। ছােটদের জন্য জলরং, পােস্টার রং, মােম প্যাস্টেল- এসব রঙই ভালাে।

এখন ছবি আঁকার জন্য নানা ধরনের কাগজ তৈরি হচ্ছে, ক্যানভাস তৈরি হচ্ছে, ধাতব প্লেট বা জমিন তৈরি করা হচ্ছে। মাটির ফলক এখন অনেক উন্নত হয়েছে। অনেকদিন থেকে কাচের ওপর রং দিয়ে যেমন আঁকা হচ্ছে, অন্যদিকে ধারালাে ছুরি বা সুচালাে পাথর দিয়ে আঁচড় কেটে ছবি ফুটিয়ে তােলা হচ্ছে। কাগজে, ক্যানভাসে, মাটিতে, পাথরে, ধাতুর পাতে ও কাচের ওপর ছবি ফুটিয়ে তােলার জন্য রয়েছে নানারকম উপায়, পদ্ধতি। ছবি আঁকার জন্য এখন অনেক রকম রং ব্যবহার করা হয়। পানিতে মিশিয়ে যে রং তৈরি করা হয় তার নাম জলরং। মােম মেশানাে এক রকম রঙের কাঠি তৈরি হয়েছে, তার নাম প্যাস্টেল রং। রঙের সাথে তেল ও তারপিন মিশিয়ে বড় বড় শিল্পীরা ক্যানভাসে বা কাঠের পাটাতনে যে ছবি আঁকেন, তার নাম তৈলরং।

 

এক নজরে আদিম মানুষের ছবি আকা ও বর্তমান সময়ের ছবি আকার তুলনামূলক পার্থক্য নিম্নরুপঃ 

 

১. আদিম যুগের মানুষেরা ছবি আঁকার জন্য যে  উপকরণগুলো  ব্যবহার করত সেগুলো প্রায় সবই ছিলো প্রাণীর হাঁড়, পশম, পাথরের টুকরো ইত্যাদি । অন্যদিকে বর্তমানে সময়ের ছবি আঁকা হয় সব আধুনিক  উপকরণ ব্যবহার করে।

২। আদিম যুগের মানুষ ছবি আঁকত কিন্তু তাদের আঁকা ছবিগুলো শুধু আটকে ছিল পশু প্রাণীর মধ্যে।  কারণ তাদের ছিল না বাড়ি ঘর, ছিল না খুব বেশি অবসর সময় কাটানোর সুযোগ। কিন্তু বর্তমান সময়ের আঁকা ছবির মধ্যে নেই কোন সীমাবদ্ধতা মুক্ত পাখির  মত যা ইচ্ছা আঁকা যায়।

৩। আদিম যুগের আঁকা ছবিগুলো প্রায় সবই ছিল গুহায় মধ্যে পাথরে আঁকা কিন্তু বর্তমানে কাগজ, দেয়াল, রাস্তা সবখানেই মানুষের আঁকা ছবির বিচরণ।

৪।  আদিম মানুষের আঁকা ছবিগুলোতে ছিল না কোন ব্যাপকতা পক্ষান্তরে বর্তমানে আঁকা ছবির ব্যাপকতার শেষ নাই।

৫। আদিম যুগে যারা ছবি আঁকত তারা কেউই ছিল না তেমন দক্ষ ফলে ছবিগুলো খুব সুন্দর লাগত না কিন্তু বর্তমানে যারা ছবি আঁকে তারা খুব দক্ষ এবং ছবি আঁকেন অনেক  নিপুণভাবে।

৬। আদিম মানুষ ছবি আঁকত অন্ধ বিশ্বাসে যে শিকারের ছবি আঁকলে সফল হওয়া যাবে । কিন্তু এখন মানুষ ছবি আঁকে মনের খোরাক নিবারণের জন্য সাথে অর্থনৈতিকভাবে  লাভবান হওয়ার জন্য ।

 

Courtesy: To all authorities from where documents are collected

N.B: Generally we try to update any news. For any Change, reform, and republished of any news we are not responsible.

For more update stay with our website jobstestbd.com

 

Hope You Find The Answer For Class 6 4th Assignment All Subject. Ask me Anything Related to Education by comment below. 

Contact Us

If you want to give advertisement in our website for any product of your organization please contact with us by following Address.

Inbox to Facebook: jobstestbd.com
Email at: [email protected]
Contact No.: 01720403750

Mirpur 1, Dhaka, Bangladesh.