Class 9 Assignment Answer 2021 4th Week

Class 9 Assignment Answer 2021 4th Week has been published. Class 9 4th Week Assignment Answer 2021 has been Solved by Our Educational Team. 4th Week Class 9 Assignment Answer 2021 is an important task for the students. All information of Class 9 Assignment Solution 2021 are available below. The directorate of secondary and higher education has already released the assignment syllabus. You Must Submit Your Assignment Your School. See High School Fourth Week Assignment Question and Answer 2021.   

 

 

 

 

Class 9 Assignment Answer 2021 4th Week:

Assignment Type: High School Assignment

4th Week Assignment Publish Date: 23 May 2021  

Assignment Class: Nine 

Subject: All Subject 

Board: All Education Board  

4th Week Assignment Answer 2021 for Class 9:

Subject Name: Bangla (বাংলা)

Question:

‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পে মানবিক সমাজ গঠনে যে প্রতিবন্ধকতাসমূহ রয়েছে তা কীভাবে দূর করা যেতে পারে বলে তুমি মনে কর? যৌক্তিক মত উপস্থাপন কর।

Answer:

মানবিকতার মূলমন্ত্র হলাে মানুষের কল্যাণ, জাতির কল্যাণ সমাজের কল্যাণ। মােটকথা মানুষের ভলাে, মানুষের জন্য ভালাে কিছু করা, মানুষের উন্নতি সাধন করাই মানবিকতা।

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পে মানবিক সমাজ গঠনে যে প্রতিবন্ধকতাসমূহ তুলে ধরা হয়েছে তা নিম্নে বর্ণনা করা হলোঃ

‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পে সামন্তবাদের নির্মম রূপ ও নীচ শ্রেণীর হতদরিদ্র মানুষের দুঃখ-কষ্ট ও যন্ত্রণার ছবি ফুটে উঠেছে। অভাগীর মৃত্যুর পর পুত্র কাঙালী মায়ের সৎকারের প্রয়োজনীয় কাঠের জন্য সমাজের উঁচু শ্রেণীর লোকের নিকট যায়। কিন্তু তারা কাঙালীকে কাঠতো দেয়ইনি, উপরন্তু ভর্ৎসনা, তিরস্কার, অবজ্ঞা, অবহেলা, গলা ধাক্কা প্রভৃতি তাকে সহ্য করতে হয়েছে। সমাজে সর্বদাই উঁচু শ্রেণীর মানুষ কর্তৃক নীচু শ্রেণীর মানুষেরা শোষণ-বঞ্চনার শিকার হয়। সমাজের এই শ্রেণি বৈষম্য, শােষকের শােষণ, সামাজিক মর্যাদার মতভেদ লেখক তাঁর দরদি ভাষায় ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পে উপস্থাপন করেছেন।

 

প্রতিবন্ধকতাসমূহ দূর করার উপায়সমূহঃ 

 ১। শ্রেণি বৈষম্য দূরীকরণঃ

সমাজের সবাই সমান। সমাজে কোন উঁচুনিচু বা শ্রেণি বৈষম্য থাকবেনা।  যে বুদ্ধি আমরা অর্জন  বিভিন্ন ধরনের জ্ঞানের মাধ্যমে তা এই শ্রেণি বৈষম্য  দূরীকরণে কাজে লাগাতে হবে। ধর্মীয়, সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ শক্তিশালী করার মাধ্যমে আমরা শ্রেণি বৈষম্য দূর করতে পারি। হিন্দুস্থানি দারােয়ান অশ্রাব্য গালি দিলেও গায়ে হাত দিনা অশৌচের ভয়ে। এতেই প্রতীয়মান হয় যে তৎকালীন হিন্দুসমাজে জাত-পাত ও বর্ণপ্রথা প্রচলিত ছিল। এই ধরণের বৈষম্য অবশ্যই দূর করতে হবে যদি আমরা একটি মানবিক সমাজ গঠন করতে চাই।

২। যথােপযুক্ত শাসনব্যবস্থাঃ

বর্তমান যুগে সঠিক শাসন ব্যবস্থা শোষকের শোষণ থেকে রক্ষা করতে বিশাল ভূমিকা পালন করে। একটি সুন্দর মানবিক সমাজ গঠনে আইনের সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে কার্যকরী শাসনব্যবস্থা চালু থাকলে শুধু সমাজ নয় বরং সারা পৃথিবীকে মানবিক করে তােলা সম্ভব।

৩। শাসন ব্যবস্থার স্বচ্ছতাঃ

সমাজে যারা শাসক গােষ্ঠী রয়েছে অর্থাৎ যারা সমাজে নীতি নির্ধারক তারা যদি সমাজের মানুষের উপকারে তাদের শাসন করে তবে সে সমাজ মানবিক হতে বাধ্য। শাসনের নামে শােষণ  হলে শােষিত মানুষের মাঝে সবসময় ক্ষোভ বিরাজ করে।

৪। সুষম বিচার ব্যবস্থাঃ

যে সমাজে বিচার ব্যবস্থা সুষম অর্থাৎ ন্যয়বিচার রয়েছে সে সমাজ কে আমরা মানবিক বলতে পারি। একটা সমাজে যদি অন্যায় অপরাধের সঠিক বিচার হয়, বিচার ব্যবস্থা যদি পক্ষপাতদুষ্ট না হয় তখনই সমাজের বসবাসরত মানুষ নিজেদেরকে নিরাপদ ও সুরক্ষিত ভাবতে পারবে। আর এতেই মানবিক সমাজ গঠনের পথটা সুগম হয়ে যাবে।

৫। ধর্মীয়, সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ শক্তিশালীকরণঃ

একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল সমাজে যেন সবাই নিজের মত করে বাঁচতে পারে।  নিজস্ব ধর্মীয় আচার আচরণ পালন করতে পারে। নিজের মতামত স্পষ্ট করে প্রকাশ করতে পারে সে বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। একটা মানুষ যখন মনে করে যে এই সমাজে সে তার নিজস্বতা আছে তখন সে স্বাধীনভাবে মতামত প্রকাশ করতে পারে। সামাজিক মূল্যবােধ চর্চা করতে হবে। সমাজের প্রতিটি মানুষের মাঝে সামাজিক মূল্যবােধ কে জাগিয়ে তুলতে হবে।

 

Subject Name: Chemistry (রসায়ন)

Question: 

“প্রত্যেক শিক্ষার্থীর রসায়ন পরীক্ষাগারে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা আবশ্যক”। এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন লিখতে হবে। প্রতিবেদনে অবশ্যই পাঁচ ধরনের রাসায়নিক পদার্থের ঝুঁকির মাত্রা ও সংশ্লিষ্ট সতর্কতামূলক সাংকেতিক চিহ্ন উল্লেখ করে তা থেকে নিরাপদ থাকার উপায় উদাহরণ হিসেবে লিখতে হবে।

Answer:

‘প্রত্যেক শিক্ষার্থীর রসায়ন পরীক্ষাগারে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা আবশ্যক’

প্রতিবেদকের নামঃ সুমন আলী সরকার

প্রতিবেদকের শিরােনামঃ ‘প্রত্যেক শিক্ষার্থীর রসায়ন পরীক্ষাগারে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা আবশ্যক’

প্রতিবেদনের তারিখঃ ২৮/০৫/২০২১

প্রতিবেদকের ঠিকানাঃ মিরপুর-১, ঢাকা।

 

সাধারণত যেখানে বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে পরিক্ষা নিরীক্ষা এবং গবেষণা করা হয় তাকে পরীক্ষাগার বা রসায়ন গবেষণাগার (Chemistry Laboratory) বলে। রসায়ন গবেষণাগারে বিভিন্ন রাসায়নিক দ্রব্য থাকে । প্রায় প্রত্যেকটি রাসায়নিক দ্রব্যই আমাদের জন্য অথবা পরিবেশের জন্য কম-বেশি ক্ষতিকর। কোনাে রাসায়নিক দ্রব্য বিস্ফোরক জাতীয়,কোনাে রাসায়নিক দ্রব্য দাহ্য (সহজেই যাতে আগুন ধরে যায়) কোনােটি আমাদের শরীরে সরাসরি ক্ষতি করে আবার কোনােটি পরিবেশ ক্ষতি করে রসায়ন পরীক্ষাগারে যে যন্ত্রপাতি বা পাত্র ব্যাবহার করা হয় তার বেশির ভাগই কাচের তৈরি। তাই এ রসায়ন পরীক্ষাগারে ঢােকা থেকে শুরু করে বের হওয়া প্রতিটি পদক্ষেপে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। অসতর্ক হলেই যেকোনাে ধরনের দূর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। যেমনঃ-এসিড গায়ে পড়লে শরীর ক্ষত সৃষ্টি হবে।পােশাকে পড়লে পােশাকটি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এছাড়া রসায়ন গবেষণাগারে অগ্নিকান্ড বিস্ফোরণসহ নানা ধরনের ছােট বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

তাই শরীরকে রক্ষা করতে পরতে হবে নিরাপদ পােশাক বা অ্যাপ্রােন। রসায়ন গবেষণাগারে ব্যবহৃত অ্যাপ্রােনের হাতা হবে হাতের কবজি পর্যন্ত আর লম্বায় হাটুর পর্যন্ত। এটি হাতকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয় গ্লাভস যা চোখকে রক্ষা করার জন্য সেফটি গগলস হিসেবে ব্যবহার করা হয়। যেকোনাে ধরনের রাসয়নিক দ্রব্য ব্যবহারের আগেই আমাদের জেনে নিতে হবে সে রাসায়নিক দ্রব্যটি কোন প্রকৃতির। সেটি কি বিস্ফোরক অথবা দাহ্য নাকি তেজস্ক্রিয়াসেটি বােঝানাের জন্য রাসায়নিক পদার্থের বােতল বা কৌটার লেবেলে এক ধরনের সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করা হয়।

 

বিস্ফোরক পদার্থ (Explosive Substance) : -এ চিহ্নবিশিষ্ট পদার্থ থেকে খুব সাবধানে থাকতে হবে।এসব পদার্থ ব্যবহারের সময় মনে রাখতে হবে এসব পদার্থে আঘাত লাগলে বা আগুন। লাগলে প্রচন্ড বিস্ফোরণ হতে পারে, যার জন্য শরীরের এবং গবেষণাগারের মারাত্নক ক্ষতি হতে পারে।তাই এ দ্রব্যগুলাে খুব সাবধানে নাড়াচাড়া করতে হবে।TNT,জৈব পার-অক্সাইড,নাইট্রোগ্লিসারিন ইত্যাদি এ ধরনের বিস্ফোরক পদার্থ।

দাহ্য পদার্থ ( Flammable Substance) :- অ্যালকোহল, ইথার ইত্যাদি দাহ্য। পদার্থ।এসব পদার্থে দ্রুত আগুন ধরে যেতে পারে।তাই এদের আগুন বা তাপ থেকে সব সময় দূরে হবে। ক্ষত সৃষ্টিকারীঃ- এ চিহ্নধারী পদার্থ শরীরে লাগলে শরীরে ক্ষত সৃষ্টি করে।শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে গ্রহন করলে তা শরীরের ভেতরের অঙ্গেরও ক্ষতিসাধন করতে পারোহাইড্রোক্লোরিক এসিড,সালফিউরিক এসিড,সােডিয়াম হাইড্রোক্সাইডের ঘন দ্রবন এ জাতীয় পদার্থের উদাহরণ।

পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর ( Dangerous for the environment ) :- এ চিহ্নধারী পদার্থগুলাে পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর।অর্থাৎ উদ্ভিদ ও প্রানী উভয়ের জন্যই বিপজ্জনক।এ ধরনের পদার্থের উদাহারণ হলাে লে মার্কারি ইত্যাদি।তাই এগুলাকে ব্যবহারের সময় যথেষ্ট সং হওয়া প্রয়ােজন।আবার,ব্যবহারের পরে যেখানে সেখানে । ফেলে তা একটি নির্দিষ্ট স্থানে রাখতে হবে।এসব পদার্থকে যথাসম্ভব পুনরুদ্ধার করে আবার ব্যবহার করার চেষ্টা করে হবে।তাহলে এগুলাে সহজে পরিবেশে ছড়িয়ে পড়তে পারবে না।

স্বাস্থ্য ঝুঁকিপূর্ণ পদার্থ (Health Risk Substance) :- এ ধরনের পদার্থ ত্বকে লাগলে বা শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে শরীরের ভেতরে গেলে শরীরের স্বল্পমেয়াদি বা দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতিসাধন করে।এগুলাে শরীরের মধ্যে গেলে ক্যানসারের মতাে কঠিন রােগ হতে পারে কিংবা শ্বাসতন্ত্রের ক্ষতিসাধন করতে পারে।এ ধরনের পদার্থের উদাহারণ হলাে বেনজিন,টুলইন,জাইলিন ইত্যাদি।তাই এগুলােকে সতর্কভাবে রাখতে হবে এবং ব্যবহারের সময় অ্যাপ্রােন,হ্যান্ড গ্লাভস,সেফটি গগলস এগুলাে পরে নিতে হবে।

বিষাক্ত পদার্থ (Toxic Substance)- এ চিহ্নধারী পদার্থ বিষাক্ত প্রকৃতির।তাই শরীরে লাগলে যা শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করলে শরীরের নানা ধরনের ক্ষতি হয়ে যেতে পারে।বেনজিন,ক্লোরােবেনজিন,মিথানল এ। ধরনের পদার্থ।এ ধরনের পদার্থ ব্যবহারের সময় অ্যাপ্রােন,হ্যান্ড গ্লাভস,সেফটি গগলস ইত্যাদি ব্যবহার করতে হবে।

Subject Name: Business Entrepreneurship (ব্যবসায় উদ্যোগ

Question: 

ক) সাভারের হেমায়েতপুর-এ চামড়ার জুতা তৈরির কারখানা।
খ) পােলট্রি ফার্মে মুরগির ডিম ও বাচ্চা উৎপাদন করা ।
গ) পদ্মা সেতু তৈরি করা।
ঘ) বাখরাবাদ গ্যাসফিল্ড থেকে গ্যাস উত্তোলন।
ঙ) কক্সবাজারে মেরিনড্রাইভ সড়ক তৈরি।
চ) সুন্দরবন থেকে মধু আহরণ করা।
ছ) জয়পুরহাট সুগারমিলে আখ থেকে চিনি তৈরি।
জ) বৈদেশিক বাণিজ্যে সমুদ্র বন্দর ব্যবহার করা।
ঝ) গাছের চারা উৎপাদন।
ঞ) হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া।

উপরে বর্ণিত কাজগুলাে কোন শিল্পের (প্রজনন, নিষ্কাশন, নির্মাণ, উৎপাদন, সেবা) আওতাভুক্ত তার তালিকা তৈরি করে আওতাভুক্ত হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা কর।

Answer:

ক) সাভারের হেমায়েতপুর-এ চামড়ার জুতা তৈরির কারখানা = উৎপাদন শিল্প = উৎপাদন শিল্পে শ্রম ও যন্ত্রের ব্যবহারের মাধ্যমে কাঁচামালকে প্রক্রিয়াজাত করে চূড়ান্ত পণ্যে রুপান্তর করা হয়।

খ) পােলট্রি ফার্মে মুরগির ডিম ও বাচ্চা উৎপাদন করা = প্রজনন শিল্প = উৎপাদিত সামগ্রী পুনরায় সৃষ্টি বা উৎপাদনের কাজে ব্যবহৃত হয়।

গ) পদ্মা সেতু তৈরি করা =নির্মাণ শিল্প = এই শিল্পের মাধ্যমে রাস্তাঘাট, সেতু, কালভার্ট ইত্যাদি নির্মাণ করা হয়।

ঘ) বাখরাবাদ গ্যাসফিল্ড থেকে গ্যাস উত্তোলন =নিষ্কাশন শিল্প = এই শিল্পের মাধ্যমে ভূগর্ভ, পানি বা বায়ূ হতে প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ করা হয়।

ঙ) কক্সবাজারে মেরিনড্রাইভ সড়ক তৈরি = নির্মাণ শিল্প = এই শিল্পের মাধ্যমে রাস্তাঘাট, সেতু, কালভার্ট ইত্যাদি নির্মাণ করা হয়।

চ) সুন্দরবন থেকে মধু আহরণ করা = নিষ্কাশন শিল্প =এই শিল্পের মাধ্যমে ভূগর্ভ, পানি বা বায়ূ হতে প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ করা হয়।

ছ) জয়পুরহাট সুগারমিলে আখ থেকে চিনি তৈরি = উৎপাদন শিল্প = উৎপাদন শিল্পে শ্রম ও যন্ত্রের ব্যবহারের মাধ্যমে কাঁচামালকে প্রক্রিয়াজাত করে চূড়ান্ত পণ্যে রুপান্তর করা হয়।

জ) বৈদেশিক বাণিজ্যে সমুদ্র বন্দর ব্যবহার করা = সেবামূলক শিল্প =বিভিন্ন প্রকার সেবা প্রদানের মাধ্যমে মানুষের জীবনযাত্রা সহজ ও আরামদায়ক করে।

ঝ) গাছের চারা উৎপাদন =প্রজনন শিল্প = উৎপাদিত সামগ্রী পুনরায় সৃষ্টি বা উৎপাদনের কাজে ব্যবহৃত হয়।

ঞ) হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া = সেবামূলক শিল্প =সেবামূলক শিল্প =বিভিন্ন প্রকার সেবা প্রদানের মাধ্যমে মানুষের জীবনযাত্রা সহজ ও আরামদায়ক করে।

Subject Name: Geography and Environment (ভূগোল ও পরিবেশ 

Question: 

“পরিবেশ বাঁচলে বাঁচবে পৃথিবী”- অনধিক ৩০০ শব্দের মধ্যে একটি প্রতিবেদন লিখ ।

সংকেত:

১। সূচনা

২। পরিবেশের উপাদান

৩। ভূগােলের শাখা

৪। ভূগােল ও পরিবেশের আন্ত:সম্পর্ক

৫। পরিবেশ সংরক্ষণে আমাদের ভূমিকা

৬। উপসংহার

Answer: 

পরিবেশ হলো এমন একটি জিনিস যা আমাদের পারিপাশ্বিকত তৈরি করে এবং পৃথিবীতে বেঁচে থাকার জন্য আমাদেরকে ক্ষমতা প্রদান করে। যদি এক কথায় বলি তাহলে, আমাদের চারপাশে যা কিছু আছে তা সব মিলিয়েই তৈরি হয়ে আমাদের পরিবেশ। অর্থাৎ আমাদের চারপাশের গাছপালা, পশুপাখি, জীবজন্তু, মাটি, পানি, বায়ু, সূর্যের আলো, বন্ধুবান্ধব এসব কিছু মিলিয়েই তৈরি হয় পরিবেশ। আমাদের পরিবেশের প্রধান তিনটি উপাদন হচ্ছে —মাটি, পানি ও বায়ু। আমাদের সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য পরিবেশকে দূষণমুক্ত রাখতে হবে। ভূগোলের শাখা মূলত ২ টি যথা প্রাকৃতিক ভূগোল ও মানবিক ভূগোল।

পৃথিবী আমাদের আবাসভূমি। মানুষের আবাসভূমি হিসেবে পৃথিবীর বর্ণনা হলাে ভূগােল। প্রকৃতি, পরিবেশ ও সমাজের সাথে রয়েছে ভূগােলের নিবিড় সম্পর্ক। পৃথিবীপৃষ্ঠের পরিবর্তনশীল বৈশিষ্ট্যের যথাযথ যুক্তিসংগত ও সুবিন্যস্ত বিবরণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয় হলাে ভূগােল। পৃথিবীর পরিবেশের সীমার মধ্যে থেকে মানুষের বেঁচে থাকার যে সংগ্রাম চলছে সে সম্পর্কে যুক্তিপূর্ণ আলােচনা ভূগােলের মাধ্যমেই করা হয়।

মানুষ যেখানেই বাস করুক তাকে ঘিরে একটি পারিপার্শ্বিক অবস্থা বিরাজমান। প্রকৃতির সকল দান মিলেমিশে তৈরি হয় পরিবেশ। নদী-নালা, সাগর, মহাসাগর, পাহাড়, পর্বত, বন, জঙ্গল, ঘর, বাড়ি, রাস্তাঘাট, উদ্ভিদ, প্রাণী, পানি, মাটি ও বায়ু নিয়ে গড়ে ওঠে পরিবেশ। এই পরিবেশে বসবাস করতে গিয়ে আমরা নানান সমস্যার মুখােমুখি হই। প্রাকৃতিক দুর্যোগ, জলবায়ুর পরিবর্তন, পাহাড়, নদী, সাগর, প্রাকৃতিক পরিবর্তন, সমভূমি, মরুভূমি ইত্যাদি প্রত্যক্ষ ও পরােক্ষভাবে আমাদের উপর প্রভাব ফেলে। এইসব নানাবিধ সমস্যা ও পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে চলতে পারার পদ্ধতিগত আলােচনা ও সমাধান আমরা ভূগােলের মাধ্যমে পেয়ে থাকি। তাই ভূগােল ও পরিবেশের সাথে আন্ত:সম্পর্ক রয়েছে।

সুস্থ, সুন্দর, নিরাপদ পরিবেশ সবার জন্য অপরিহার্য। মানুষের জন্যতাে বটেই, সৃষ্টিকূলের জন্যও নিরাপদ পরিবেশ জরুরি। যেমন মাছের জন্য নিরাপদ জলাশয়, পাখির জন্য সবুজ বৃক্ষরাজি। বন্য প্রাণীর জন্য গভীর অরণ্য। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য লেখা-পড়ার পরিবেশ এবং নির্মল প্রকৃতি। বন্ধুদের সাথে দরকার সমঝােতা। কর্মক্ষেত্রে দরকার অনুকূল পরিবেশ। এমনকি সমুদ্রের তলদেশের জীব-বৈচিত্র্য সংরক্ষণের জন্যও প্রয়ােজন নিরাপদ ও সুস্থ পরিবেশ। পৃথিবীর সকল প্রাণীর বেঁচে থাকার জন্য দরকার অনুকূল পরিবেশ। যেমনজীবনের প্রয়ােজনে আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহন করতে হয় যার মূলে রয়েছে অক্সিজেন। এই অক্সিজেন আমরা পেয়ে থাকি প্রকৃতি ও পরিবেশ থেকে। পরিবেশের এমন অসংখ্য উপাদান রয়েছে যা প্রত্যক্ষ বা পরােক্ষভাবে আমাদের সুন্দরভাবে বেঁচে থাকতে সাহায্য করে। কিন্তু মানুষ নিজের প্রয়ােজনে স্বেচ্ছাচারিতায় নির্বিচারে পরিবেশ বিনাশ করে আজ ধ্বংসের মুখােমুখি দাড়িয়েছে। এখন মানুষেকেই সুস্থ সুন্দর নিরাপদভাবে বাঁচার তাগিদে পরিবেশ রক্ষায় কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে।

পরিবেশ সংরক্ষণে আমাদের ভূমিকা নিম্নরূপঃ

১। পরিবেশ সংরক্ষণের মূল উপাদান বৃক্ষ এবং বাঁচতে হলে বেশি বেশি বৃক্ষ রােপণ করতে হবে।

২। বায়ু দূষণ রােধ করতে হবে।

৩। পানি দূষণ বন্ধ করতে হবে।

৪। তেজস্ক্রিয় দূষণ বন্ধ করতে হবে।

৫। খাদ্য দূষণ বন্ধ করতে হবে।

৬।  শব্দ দূষণ থামাতে হবে।

৭। নদ-নদীর পানি প্রবাহ সংরক্ষণে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।

৮। সমাজের যার যার অবস্থান থেকে পরিবেশ রক্ষায় প্রত্যেককে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে ইত্যাদি।

পরিবেশ আমাদের বাঁচার একটি বিশেষ উপাদান। আমাদের নিজেদের প্রয়ােজনেই পরিবেশ সংরক্ষণ করতে হবে। তাহলেই আমরা সুস্থ ও সুন্দরভাবে জীবন-যাপন করতে পারবাে। পরিবেশ বাঁচলে আমরা বাঁচবাে আর তাহলেই বাঁচবে পৃথিবী।

 

See/download School 4th Week Assignment Question All Subject in below PDF: 

School 4th Week Assignment Question 2021 PDF

Official Notice Link: Click Here to see the Official Notice

See/download School 4th Week Assignment Question All Subject in below images:    

4th Week Assignment Syllabus for Class 9:  

Class 9 Assignment Bangla 4th Week

Class 9 Assignment Syllabus Business Entrepreneurship 4th Week

Class 9 Assignment Syllabus Chemistry 4th Week

Class 9 Assignment Syllabus Geography and Environments 4th Week 

 

Courtesy: To all authorities from where documents are collected

N.B: Generally we try to update any news. For any Change, reform, and republished of any news we are not responsible.

For more update stay with our website jobstestbd.com

 

Hope You Find The Answer For the 4th Week All Class Assignment All Subject. Ask me Anything Related to Education by the comment below. 

 

Contact Us:

If you want to give advertisement in our website for any product of your organization please contact with us by following Address.

 

Inbox to Facebook: jobstestbd.com
Email at: [email protected]
Contact No.: 01720403750

 

Mirpur 1, Dhaka, Bangladesh.

About Abd Mamin

I am a passionate blogger and at present working in a Government organization. I have completed my MBA from Rajshahi University. Educational content writing is my dearest passion. I hope all my educational content will help you in several extent. Thank you for visiting our website.
View all posts by Abd Mamin →