Class 9 Assignment Answer 2021 2nd Week

Class 9 Assignment Answer 2021 2nd Week all Subject is available below. Class Nine Assignment Question and Solution 2021, Assignment Solved Class 9, Second-week assignment Solve Class 9, Ditiyo soptaho assignment Answer class 9, Education Ministry Under Secondary and Higher Education Division Publish 2nd week Assignment Class 9. If You Looking For 2nd Week Class 9 Assignment Answer English, Biology, Finance, and Banking, Politics and Citizenship, Bangladesh & Global Studies BGS, Maths, ICT, Science, and all Subject. See Full Solution Class 9 Assignment Answer All Subject 2nd Week.

 

The directorate of secondary and higher education has already released the assignment syllabus. You Must Submit Your Assignment Your School. See Class 9 Answer All Subject 2nd Week Assignment.  

 

 

2nd Week Class 9 Assignment Answer 2021: 

Assignment Type: School /College Assignment 

2nd Week Assignment Publish Date: 25 March 2021 

Assignment Class: 9 

Assignment Subject:

1. English 

2. Biology

3. Finance and Banking

4. Politics and Citizenship

Board: All Education Board  

 

 

Class 9 Assignment English Question and Solution 2nd Week 2021: 

Question: 

Prepare a fact file (a short report of all the most important information on a person or subject) on the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman.

You can use narratives, pictures, images, information, newspaper clips etc. to support your assignment. Write 180-200 words.

Instructions for Writing Assignment Answer:   

1. Topic/Title:

2. Introduction:

3. Body/Description: (Number or title of paragraphs may vary in writing the assignment)

4. Conclusion:

Solution: 

Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman

The Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman (1920-1975) is the architect of independent Bangladesh. Sheikh Mujibur Rahman was born in the village of Tungipara under the then Gopalganj Subdivision (now District) of the then Faridpur District on March 17, 1920. His father Sheikh Lutfar Rahman and his mother Sheikh Sayera Khatun had four daughters and two sons. Sheikh Mujibur Rahman was their third child. His parents used to adoringly call him “Khoka”. Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman was a founding member of the East Pakistan Muslim Students League (est. 1948), one of the founding joint secretaries of the East Pakistan Awami Muslim League (est. 1949), general secretary of the awami league (1953-1966), president of the Awami League (1966-1974), president of Bangladesh (in absentia from 26 March 1971 to 11 January 1972), prime minister of Bangladesh (1972-24 January1975), president of Bangladesh (25 January 1975-15 August 1975). As an activist he had been a supporter of the Suhrawardhy-Hashim faction of the Muslim League. During the 1946 general elections, the Muslim League selected him for electioneering in Faridpur district. Sheikh Mujibur Rahman was one of the principal organisers behind the formation of the East Pakistan Muslim Students League (est. 1948).  Sheikh Mujib’s active political career began with his election to one of the posts of joint secretaries of the East Pakistan Awami Muslim League (1949). As a political prisoner, he was then interned in Faridpur jail. In 1953, Sheikh Mujib was elected general secretary of the East Pakistan Awami Muslim League, a post that he held until 1966 when he became president of the party. Like his political mentor Huseyn Shaheed Suhrawardy, Mujib also underscored the importance of party organisation and management. To organise the party, he resigned from the Cabinet of Ataur Rahman Khan (1956-58) and devoted himself to the task of taking the party to grassroots level.  Sheikh Mujibur Rahman entered parliamentary politics first in 1954 through his election as a member of the East Bengal Legislative Assembly on the United Front ticket. He was also a member of the Pakistan Second Constituent Assembly-cum-Legislature (1955-1958). He reorganised the Awami League and put it on a firm foundation. In 1966, he announced his famous six-point programme, calling it ‘Our [Bengalis’] Charter of Survival’, which aimed at self-rule for East Pakistan. Disturbed by the  political views of Sheikh Mujib, the Ayub regime put him behind bars. A sedition case, known as Agartala Conspiracy Case, was brought against him.  During this time, on 7 March Mujib made a historic address at a mammoth gathering at the Race Course which marked a turning point in the history of the Bengali nation. At mid-night of 25 March 1971, the Pakistan army launched its brutal crackdown in Dhaka. Sheikh Mujib was arrested and kept confined at Dhaka Cantonment until he was lifted to West Pakistan for facing trial for sedition and inciting insurrection.

Although during the War of Liberation begun in the wake of the 25 March army crackdown Bangabandhu had been a prisoner in the hands of Pakistan, he was made, in absentia, the President of the provisional government, called the Mujibnagar Government, formed on 10 April 1971 by the people’s representatives to head the Liberation War. He was also made the Supreme Commander of the Armed Forces.

 

Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman headed the first government of the post-liberation Bangladesh for a period of three years and a half. Starting from scratch his government had to deal with the countless problems of a war ravaged country. Restoring law and order, rehabilating the mukhtijodhas, restoring the ruptured communication system,  and, most importantly, feeding the hungry millions and many other problems bedeviled his administration. Because of his charismatic leadership Bangladesh gained recognition from the international community including the United Nations.

Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman was assassinated by a group of disgruntled army officials on August 15, 1975 along with most of his family members excepting for his two daughters who had been staying abroad at that time. Bangabandhu’s eldest daughter, Sheikh Hasina, is the current Prime Minister of Bangladesh.

 

Class 9 Assignment Biology Question and Solution 2nd Week 2021: 

Question: 

নিচের সংকেতগুলোতে অনুসরণ করে Margulis এর শ্রেণিবিন্যাস অনুযায়ী জীবজগতের ৫ টি রাজ্যের বৈশিষ্ট্য তুলনামূলক ছকে উপস্থাপন কর এবং নিচে উল্লেখিত তোমার পরিচিত জীবগুলোকে তাদের বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করে ছকটিতে দেখাও।

সংকেত:

(ক) নিচের বৈশিষ্ট্যের আলোকে রাজ্য নির্বাচন কর। 

১। কোষের প্রকৃতি ও সংখ্যা

২। নিউক্লিয়াসের গঠন

৩। সাইটোপ্লাজমীয় অঙ্গানুসমূহ

৪। কোষ বিভাজন

৫। খাদ্যাভাস

৬। জনন পদ্ধতি

৭। ভ্রণ গঠন

(খ) কোনটি কোন রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত তা দেখাও:

১। আমগাছ

২। আমাশয়ের জীবাণু

৩। দোয়েল

৪। রাইজোবিয়াম

৫। মিউকর

৬। সাইকাস

৭। শামুক

৮। অ্যাগারিকাস

৯। নিউমোকক্কাস

১০। স্পাইরোগাইরা

Solution: 

Class 9 Assignment Biology Answer

 

(খ) কোনটি কোন রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত তা দেখাও:

১। আমগাছ = প্লানটি  (Plantae) 

২। আমাশয়ের জীবাণু = প্রোটিস্টা

৩। দোয়েল = অ্যানিমেনিয়া (Animalia) 

৪। রাইজোবিয়াম = মনেরা

৫। মিউকর = ফানজাই বা ছত্রাক 

৬। সাইকাস = প্লানটি  (Plantae)  

৭। শামুক = মোলাস্কা (Mollusca)  

৮। অ্যাগারিকাস = ফানজাই বা ছত্রাক 

৯। নিউমোকক্কাস = মনেরা 

১০। স্পাইরোগাইরা = প্রোটিস্টা 

 

Class 9 Assignment Finance and Banking Question and Solution 2nd Week 2021: 

Question: 

নিবন্ধ রচনাঃ 

‘অর্থায়নের ক্রমবিকাশ”

(নিবন্ধ রচনার ক্ষেত্রে ভূমিকা, অর্থায়নের ধারণা, ক্রমবিকাশ এবং উপসংহার লিখতে হবে।)

 

Solution: 

‘অর্থায়নের ক্রমবিকাশ”

প্রণীত এবং সর্বজন স্বীকৃত তাকে অর্থ বলে। মূলত বাস্তব পৃথিবীতে প্রতিটি মানুষের বিভিন্ন পন্য দরকার। কিন্তু একজন ব্যক্তি সকল পণ্য উৎপাদন করতে পারেন না। এই অবস্থায় দুজন দুজনের পণ্য চাহিদা মোতাবেক বিনিময় করাকে লেনদেন বলা হয়। সুপ্রাচীন কালে এটি বিনিময়ের মাধ্যম ছিল। বিনিময় যোগ্য একটি মাধ্যমের প্রয়োজন দেখা দেয় যা যেকোন সময় যেকোন ব্যক্তি গ্রহন করতে পারে। এই ব্যবস্থাকে অর্থ ব্যবস্থা বলে। বর্তমানে ধাতব কয়েন সহ কাগজের নোট মুদ্রা ব্যবস্থায় ব্যবহার হয়। আমাদের দেশে এটি টাকা নামে পরিচিত। অর্থাৎ টাকার বিনিময়ে যেকোন পণ্য বা সেবা ক্রয় করা যায়। কিন্তু বর্তমান যুগে কোন পণ্য উৎপাদনের জন্য উৎপাদনকারী ব্যক্তিকে কাচামাল, শ্রম, যন্ত্রপাতী ইত্যাদি ক্রয়ের জন্য মূলধন বা টাকার প্রয়োজন হয়। যখন কোন সমবায় সংগঠন একত্রে প্রয়োজনীয় অর্থ পণ্য উৎপাদনের জন্য নির্ধারন ও প্রদান করেন তাকে ব্যবসায় অর্থায়ন বলা হয়ে থাকে।

 

অর্থায়ন সাধারণ তহবিল ব্যবস্থাপনা নিয়ে কাজ করে থাকে। কোন উৎস থেকে কিভাবে অর্থ বা তহবিল সংগ্রহ করা যায়। কি পরিমান সংগ্রহ করাবে। কিভাবে ব্যবসায়ে ব্যয় করলে সার্বিক সর্বোচ্চ মুনাফা অর্জন করা যায় সেই সংক্রান্ত পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করাকে অর্থায়ন বলা হয়ে থাকে। যেমন কেউ যদি মাছ চাষ করতে চাই তাহলে তার প্রয়োজন হবে মাছের পোনা কেনা, পানি সরবরাহ বা মটর বসিয়ে বিদ্যুৎ খরচ করে পানি উত্তোলন করা, মাছের লালন পালন, খাবার প্রয়োগ, সার প্রয়োগ ইত্যাদি কাজে একাধিক শ্রমিক নিয়োগ। করতে হবে। আর এসব কাজে অর্থ প্রয়োজন। কিন্তু কোন কাজে কত অর্থ ব্যয় করলে মাছ বিক্রির থেকে সবচেয়ে বেশি লাভ করা যায় তা চিহ্নিত করেই মূলত টাকা খরচ করতে হয়। আর এই বিষয়কে বলা হয়ে থাকে অর্থায়ন। কিন্তু যখন কলকারখানাতে এক সাথে বহু প্রোডাক্ট উৎপাদনের ব্যবস্থা করা হয় তখন তাকে কোম্পানি বলে। কোম্পানির হিসাব মাছ চাষের মত সহজ সরল নয়।
এখানে অনেক বড় বিষয়, বিভিন্ন জিনিস পত্রের বিষয়, সরকারী ট্যাক্স, কাচামালের উৎস ও সরবরাহ, বৈদেশিক ইম্পোর্ট এক্সপোর্ট ইত্যাদি বিষয় জড়িত থাকে। কাজেই এসব ক্ষেত্রে বহুজাতিক তহবিল সংগ্রহ, শেয়ার ইত্যাদি পরিচালনার জন্য চাই অতি দক্ষ অর্থ ম্যানেজমেন্ট ব্যবস্থা। যা অর্থায়ন বিভাগ করে থাকে। যুক্তরাষ্ট্রে অর্থায়নের ফলে সেখানকার দ্রুত উন্নতি সারা বিশ্বেই অর্থায়নের বিবর্তন ধারা হিসাবে পরিচয় লাভ করে।

অর্থায়নের ক্রমোন্নয়ন ধারাকে পর্যায়ক্রমিকভাবে উপস্থাপনে দেখা যায়।

ক) ১৯৩০ এর পূর্ববর্তী দশকঃ ১৯৩০ এর পূর্ববর্তী সময়কালে যুক্তরাষ্ট্রে কোম্পানিগুলোর মধ্যে একত্রীকরণের প্রবণতা শুরু হয়। আর্থিক বিবরণী বিশ্লেষণ করে কোন প্রতিষ্ঠানের সাথে কোন প্রতিষ্ঠান একত্রিত হওয়া উচিত তার রুপরেখা বাস্তবায়নে আর্থিক ব্যবস্থাপকদের দায়িত্ব পালন করতে হয়। এর ফলে তারা একই উৎপাদন পণ্যের জন্য সম্মিলিত বিশাল অংকের অর্থায়ন ও আআর্থিক বিবরণী তোইরিতে দায়িত্ব পালন করেন।

খ) ১৯৩০ এর দশকঃ এই একত্রীকরণ প্রবণতা যুক্তরাষ্ট্রেখুব বেশি সফলতা পায়নি। আগের দশকে একীভূত অনেক প্রতিষ্ঠানই পরের দশকে মুনাফা করতে না পেরে দেউলিয়া হয়ে যায়।  এবং ৩০ এর দশকে যুক্তরাষত্রে ব্যপক মন্দা দেখা দেয়। এতে অনেক লাভজনক প্রতিষ্ঠানও ক্ষতির সম্মুখীন হয়। এই অবস্থায় কোম্পানিগুলোকে দেউলিয়া থেকে রক্ষার জন্য আর্থিক ব্যবস্থাপক বিশেষ দায়িত্ব পালন করে এবং কোম্পানি শেয়ার বিক্রির মাধ্যমে  অর্থায়নের প্রয়োজন দেখা দেয়।

গ) ১৯৪০ এর দশকঃ এই দশকে ব্যবসা পরিকল্পিতভাবে ব্যবসা পরিচালনার জন্য তারল্যের প্রয়োজনীয়তা বিশেষভাবে উপলব্ধি হয়।
নগদ অর্থপ্রবাহের বাজেট করে সুপরিকল্পিত নগদপ্রবাহের মাধ্যমে অর্থায়ন সেই দায়িত্ব পালন করে।

ঘ)১৯৫০ এর দশকঃ এই দশকে আগের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করে সর্বোচ্চ মিনাফা লাভের জন্য বিনিয়োগ প্রকল্প মূল্যায়ন ও গাণিতিক বিশ্লেষণ কাজে নিয়োজিত হয়। সুদূরপ্রসারী প্রকল্পের মাধ্যমে উপযুক্ত ও দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও ব্যয় হ্রাস করে মুনাফা সর্বোচ্চকরণ করাই তখন অর্থায়নের প্রধান কাজে পরিণত হয়। এই ধারাকে অর্থায়নের সনাতন ধারা হিসাবে গণ্য করা হয়।

ঙ) ১৯৬০ এর দশকঃ এই দশক থেকেই মূলত আধুনিক অর্থায়নের যাত্রা শুরু হয়। অর্থায়ন, মূলধন, বাজারকে অগ্রাধিকার দিতে শুরু করে। শেয়ারহোল্ডাররা প্রতিষ্ঠানের মালিক ফলে শেয়ার হোল্ডারদের সম্পদ শেয়ারের বাজারদর সর্বাধিকরণই ছিল এই সময়ের অর্থায়নের উদ্দেশ্য। এর ফলে আর্থিক নানা বিশ্লেষণমূলক কাজ শুরু হয়। অর্থায়নে ঝুকির ধারণা বুঝিয়ে দেয় যে মুনাফা বৃদ্ধির সাথে সাথে ঝুকিও বৃদ্ধি পায়। কাজেই মুনাফা বৃদ্ধি সর্বদা কাঙ্খিত নাও হতে পারে।

চ) ১৯৭০ এর দশকঃ এই দশক কম্পিউটারের যাত্রা শুরু করে, ১৯৭১ সালে মাইক্রোপ্রসেসর আবিষ্কারের ফলে হিসাব নিকাশ, বিশ্লেষণ, সির্ধান্ত গ্রহণে ব্যপক পরিবর্তন আসে যা শুধু উৎপাদন কৌশল নয়, ব্যবসায় অর্থায়নকেও পরিবর্তন করে দেয়। অর্থায়ন হয়ে ওঠে অংক নির্ভর।  বেশির ভাগ আর্থিক সির্ধান্ত জটিল অংক নির্ভর ও পূঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে সম্পাদন করার প্রবনতা জনপ্রিয়তা পায় এবং ঝুকির ধারণা সঠিকভাবে পরিমাপ ও ব্যবস্থাপনা করা হয়। এই সময়ে যেসব তাত্ত্বিক ব্যবসায় অর্থায়নকে নানা তত্ত্বের বিশ্লেষণে সমৃদ্ধ করেছিলেন তাদের মধ্যে হ্যারি, মার্কোইজ, মার্টন মিলার, মডিগ্লিয়ানি উল্লেখযোগ্য ছিলেন। পরবর্তীতে ১৯৯০ এর দশকে এসব তাত্ত্বিকগণ তাদের বিশ্লেষণমূখী অর্থায়নের অবদানের জন্য নোবেল পুরস্কার পান।

ছ) ১৯৮০ এর দশকঃ ব্যবসা বৃদ্ধি বিন্যাস প প্রতিযোগীতামূলক বাজারব্যবস্থায় টিকে থাক্র জন্য অর্থায়ন আগের সনাতনী দায়িত্বের পরিবর্তন করে নতুন রুপে আবির্ভূত হয়। এ সময় মূলধনের সুদক্ষ বন্টন ব্যবস্থা, অর্জিত আয়ের বিচার বিশ্লেষন অর্থায়নের মূল বিষয় হয়।

জ) ১৯৯০ এর দশক বা আধুনিক অর্থায়নের সুচনাঃ এই দশকে ইন্টারনেটের প্রসারণের জন্য বিশ্বায়ন শুরু হয়। ফলে বিশ্বব্যাপী অর্থপ্রবাহের  শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য আর্থিক বিশেষ প্রতিষ্ঠান দরকার হয়ে পড়ে। ফলে সৃষ্টি হয় বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা বা World Trade Organization. এই প্রতিষ্ঠান আমদানী রপ্তানী প্রতিবন্ধকতা হ্রাস করে অর্থায়ন আন্তর্জাতিক রুপ দানে ভূমিকা পালন করে । এতে এক দিকে বিনিয়োগ সির্ধান্ত পৃথিবীর কোথায়, কোন পণ্য প্রস্তুত চাহিদা ও বিক্রয় করা লাভজনক সেটা বিবেচনা করে। আরেক দিকে বিশ্বের কোন্মূলধনি বাজার কি প্রকৃতির ও কোথা থেকে তহবিল সংগ্রহ লাভজনক, শ্রম ও কার্যকরী প্রযুক্তি কিন্তু সস্তাউ পাওয়া যাবে ইত্যাদি বিষয় অর্থায়নের বিষবস্তুতে পরিণত হয়। ফলে অর্থায়ন হল ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনায় একটি প্রয়োগিক সমাধানের ক্ষেত্র যা হিসাবরক্ষণ অর্থনীতি ও অন্যন্য আর্থিক বিষয়গুলোর সংমিশ্রণ সৃষ্টি করেছে।

উপসংহারঃ উপরিউক্ত ক্রমোবিকাশ থেকে দেখা যায় যে, আজকের ব্যবসায়িক নীতি নির্ধারন, স্থান, বাজার ইত্যাদি সবকিছু কম্পিউটার ভিক্তিক হয়েছে। তাই ব্যবসায়ে অর্থায়নও এখন কম্পিউটারে বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষন করে ঝুকির সম্ভাব্য পরিমান নির্ণয় ও ক্ষেত্র ইত্যাদি নিরপন করার মাধ্যমে মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে তথা ব্যবসায়ে সফলতা এসেছে। কিন্তু একই সাথে বিশ্বায়নের ফলে ব্যবসা, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এখন বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্ত ছড়িয়ে পড়ায় সবকিছু ব্যবস্থাপনার জন্য আরও কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি, সুদক্ষ অর্থবিভাগ ইত্যাদি অর্থায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালনের উপর বর্তমান ব্যবসায়ে মুনাফা নির্ভর করে। তাই অর্থায়নের নিখুত হিসাব ও ব্যবস্থাপনা আরও বেশি চাহিদায় পরিণত হয়েছে। এর গুরুত্ব অপরিসীম। অর্থায়ন ছাড়া তাই ব্যবসা পরিচালনা কল্পনা করা যায়না।

 

 

Class 9 Assignment Politics and Citizenship Question and Solution 2nd Week 2021: 

Question: 

পৌরনীতি ও নাগরিকতা বিষয়টি পাঠ-শেষে তােমার অর্জনসমূহের তালিকা সম্বন্বিত একটি পােস্টার তৈরি কর।

সংকেতঃ 

(নিচের বিষয়বস্তু সম্পর্কে তুমি যা জেনেছ)

১। নাগরিকতা

২। পরিবার

৩। সমাজ

৪। রাষ্ট্র

৫। আন্তর্জাতিক সংস্থা

নিদের্শনা:

১। পাঠ্যপুস্তকের পাশাপাশি অন্য বই এর সহায়তা নেয়া যেতে পারে।

২। পত্র-পত্রিকা থেকে তথ্য সংগ্রহ করা যেতে পারে।

৩। পােস্টার পেপার/ক্যালেন্ডারে র উলটা পৃষ্ঠা/খাতার পৃষ্ঠা জোড়া দিয়ে পােস্টার তৈরি করা যেতে পারে।

Solution: 

নাগরিকত্ব বা নাগরিকতা হল কোনো সার্বভৌম রাষ্ট্র বা জাতির একজন আইনস্বীকৃত সদস্য হিসেবে পাওয়া কোনো ব্যক্তির পদমর্যাদা। এক কথায় নাগরিকতা বলতে বুঝায় একটি রাষ্ট্রের সদস্য হিসেবে নাগরিকের মর্যাদা। আর নাগরিক হল রাষ্ট্রের. অধিবাসী যিনি সামাজিক ও রাজনৈতিক অধিকার ভােগ করেন। একজন ব্যক্তির একাধিক নাগরিকত্ব থাকতে পারে। যদি কোনো ব্যক্তির কোনো দেশেরই নাগরিকত্ব না থাকে তবে তাকে রাষ্ট্রহীন বলা যায়। যখন কেউ রাষ্টের সীমানায় অবস্থান করে এবং তার নাগরিকত্ব সম্পর্কে কোনো স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায় না তখন তাকে বলা হয় বর্ডার-ল্যান্ডার। প্রত্যেক দেশেরই নিজস্ব নীতি, বিধান এবং মানদন্ড রয়েছে যার মাধ্যমে একজন ব্যক্তিকে নাগরিক হিসেবে আখ্যায়িত করা যায়। যেসব মানদন্ডে নাগরিকতা অর্জন করা যায় তা হলোঃ

১. জন্মসুত্রে

২. একটি দেশে জন্মগ্রহণের মাধ্যমে

৩. বিবাহসূত্রে

৪. রাষ্ট্র প্রদত্ত নাগরিকত্ব

৫. বিনিয়োগের মাধ্যমে নাগরিকত্ব বা অর্থনৈতিক নাগরিকত্ব

৬. শ্রেণী বহির্ভূত

 

পরিবার হলো মা, বাবা, ভাই, বোন, দাদা, দাদী, চাচা, চাচী, ফুফু অর্থাৎ বাড়ির সকল সদস্যদের নিয়ে একত্রে যেখানে বসবাস করা হয় তাকেই মূলত পরিবার বলে । পরিবারের বিকাশে সন্ধানযোগ্য বংশগত সম্পর্ক সাধারণত জ্ঞাতি সম্পর্কের চেয়ে অগ্রাধিকার পায়। এই শৃঙ্খলার মধ্যে সদস্যরা সমাজের আর্থিক ও সামাজিক উপ-প্রথাগুলি গড়ে তোলে। পিতামাতা ও তাদের সন্তান-সন্ততিদের কেন্দ্র করে হতে পারে, দ্বিতীয়ত একসঙ্গে বসবাসরত আত্মীয়-স্বজন সমবায়ে একটি প্রসারিত পরিবারও হতে পারে। তৃতীয় ধরনের পরিবার হলো একটি বৃহৎ সংসার, যেখানে অন্যান্য আত্মীয় ও ছেলেমেয়েদের সঙ্গে কিংবা তাদের ছাড়া অনাত্মীয়রাও যুক্ত হয়। মানুষের শিক্ষা অর্জনের সবচেয়ে বড় ও প্রথম মাধ্যম হচ্ছে পরিবার।

 

সমাজ বলতে মূলত এমন এক ব্যবস্থা বোঝায়, যেখানে একাধিক চরিত্র একত্রে কিছু নিয়ম-কানুন প্রতিষ্ঠা করে একত্রে বসবাসের উপযোগী পরিবেশ গড়ে তোলে। মানুষের ক্ষেত্রে একাধিক ব্যক্তি একত্র হয়ে লিখিত কিংবা অলিখিত নিয়ম-কানুন তৈরি করে; এরকম একত্র বসবাসের অবস্থাকে সমাজ বলে। সমাজবিজ্ঞানী গিডিংস (Giddings) বলেন , ‘সমাজ বলতে আমরা সেই জনসাধারণকে বুঝি যারা সংঘবদ্ধভাবে কোনাে সাধারণ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য মিলিত হয়েছে।  ম্যাকাইভার বলেন , “সমাজ মানুষের বহুবিধ সম্পর্কের এক বিচিত্র রূপ । ” ঐক্য সমাজের প্রধান বৈশিষ্ট্য। অভ্যাস , মনােভাব , চাওয়া – পাওয়া ও আদর্শগত ঐক্যের ভিত্তিতে সমাজ গড়ে ওঠে । অন্ন , বস্ত্র , শিক্ষা , চিকিৎসা , নিরাপত্তা , বাসস্থানের নিশ্চয়তা প্রভৃতি সাধারণ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য মানুষ সমাজবদ্ধ হয়। সমাজের ভিত্তি হচ্ছে নৈতিক মূল্যবােধ । সমাজ কতকগুলাে নীতিমালা মেনে চলে এবং নীতিগুলাে সমাজকে ধরে রাখে । যেমন – নিষ্ঠা , সততা , সহমর্মিতা , সহযােগিতা প্রভৃতি।

 

রাষ্ট্র বলতে রাজনৈতিক ভাবে সংগঠিত এবং একটি নির্দিষ্ট ভূখণ্ডে বসবাসকারী জনসমষ্টিকে বোঝায়।

রাষ্ট্রর মৌলিক উপাদান চারটি। যথা:

১। জনসমষ্টি

২। সার্বভৌমত্ব

৩। সরকার

৪। নির্দিষ্ট ভূখণ্ড

ইতিহাসের অভিজ্ঞতা থেকে এটা সুস্পষ্ট যে, মানুষের বুদ্ধিমত্তার উৎকর্ষের প্রকৃষ্টতম রূপ হচ্ছে রাষ্ট্র, আর বস্ত্তত তা হলো রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উৎকর্ষের রূপায়ন। রাষ্ট্রের প্রতি জনগণের যেমন কর্তব্য ও দায়িত্ব আছে তেমনি জনগণের প্রতি রাষ্ট্রেরও অনেক কর্তব্য ও দায়িত্ব আছে।

 

আন্তর্জাতিক সংস্থা বলতে বুঝায় যেসব সংস্থা বা সংগঠন সারা বিশ্বের জন্য সাধারণ উদ্দেশ্য নিয়ে জনকল্যাণে কাজ করে। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সংস্থা হলো জাতিসংঘ। জাতিসংঘ (অপর নাম: রাষ্ট্রসংঘ) বিশ্বের জাতিসমূহের একটি সংগঠন, যার লক্ষ্য হলো আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আইন, নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, সামাজিক অগ্রগতি এবং মানবাধিকার বিষয়ে পারস্পরিক সহযোগিতার পরিবেশ সৃষ্টি করা। ১৯৪৫ সালে ৫১টি রাষ্ট্র জাতিসংঘ বা রাষ্ট্রসঙ্ঘ সনদ স্বাক্ষর করার মাধ্যমে জাতিসংঘ বা রাষ্ট্রসঙ্ঘ প্রতিষ্ঠিত হয়। যে সব দেশ পূর্বে বৃটিশ উপনিবেশের অন্তর্গত ছিল, সে সকল দেশের জোট হলো কমনওয়েলথ। এরকম আরো আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর নাম হচ্ছে-

ন্যাম (NAM), সার্ক (SAARC), ইসলামী সম্মেলন সংস্থা (OIC), আরব লীগ (League of Arab States), ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন (EU), আফ্রিকান ইউনিয়ন (AU), ওপেক (OPEC), G-8, D-8, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা  (WTO), বিশ্বব্যাংক (World Bank), BIMSTEC, আসিয়ান (ASEAN), জাতিসংঘ পরিবেশবাদী সংস্থা (IPCC), ন্যাটো (NATO), ইন্টারপোল (INTERPOL), রেড ক্রস (Red Cross), অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল (Amnesty International), ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল (TI), অরবিস, গ্রিন পিস সহ আরো অনেক।

 

2nd Week Assignment Publish Date: 25 March 2021 

Assignment Class: Nine

Subject: English, Biology, Finance Banking, Politics and Citizenship

Board: All Education Board    

See/download School 2nd Week Assignment Question All Subject in below PDF: 

School 2nd Week Assignment Question 2021 PDF

Official Notice Link: Click Here to see the Official Notice

See/download School 1st Week Assignment Question All Subject in below images:  

School 2nd Week Assignment Notice 2021

2nd Week Assignment Answer for Class 9: 

Class 9 Assignment English 2nd Week 

Class 9 Assignment English 2nd Week 

Class 9 Assignment Biology 2nd Week 

Class 9 Assignment Biology 2nd Week 

Class 9 Assignment Finance and Banking 2nd Week 

Class 9 Assignment Finance and Banking 2nd Week 

Class 9 Assignment Politics and Citizenship 2nd Week 

Class 9 Assignment Politics and Citizenship 2nd Week 

Courtesy: To all authorities from where documents are collected

N.B: Generally we try to update any news. For any Change, reform, and republished of any news we are not responsible.

For more update stay with our website jobstestbd.com

Hope You Find The Answer For the 2nd Week Class 9 Assignment All Subject. Ask me Anything Related to Education by comment below. 

 

Contact Us:

If you want to give advertisement in our website for any product of your organization please contact with us by following Address.

Inbox to Facebook: jobstestbd.com
Email at: [email protected]
Contact No.: 01720403750

Mirpur 1, Dhaka, Bangladesh.