Class 8 Science Assignment Answer

Class 8 Science Assignment Answer is available below. Class Eight Science Assignment Question Solution, Class 8 Science Assignment Solve, Class 8 Biggan Assignment Answer, Assignment Class 8 Science Solved, If You Looking For All Week Class 8 Assignment Solution Science, Class 8 Science Assignment Answer 1 2 3 4 5 6 Week, Class 8 Science Full Solution Assignment are the search option to get all information of Class 8 Science Assignment Answer.  

 

Directorate of secondary and higher education has already released the assignment syllabus. You Must Submit Your Assignment Your School. See Class 8 Answer Science All Week Assignment.

 

 

Class 8 Science Assignment Answer:

Assignment Type: School / College Assignment 

5th Week Assignment Publish Date: 26 November 2020  

Assignment Class: 8 (Eight) 

Subject Name: Science

৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত এ্যাসাইনমেন্ট সমাধান (চতুর্থ সপ্তাহের জন্য)

see/download School 5th Week Assignment Question Answer details Solution, Full Question, All Subject in below PDF: 

School 5th Week Assignment Question PDF

official Notice Link: Click Here to see Official Notice

see/download School 5th Week Assignment Question Answer details Solution, Full Question, All Subject in below images: 

School Assignment Answer for Class 9: 

Quick Link:

সমাধান দেখুন ক্লিক করে: Class 9 All Subject Assignment Answer

Class 8 Science Assignment Answer

১ পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে অভিকর্ষজ ত্বরণ বিভিন্ন হয় কেন- ব্যাখ্যা কর।

বল প্রয়োগ করলে কোন বস্তুর বেগের পরিবর্তন হয়। প্রতি সেকেন্ডে যে বেগ বৃদ্ধি পায় তাকে ত্বরণ বলে। অভিকর্ষ বলের প্রভাবেও বস্তুর ত্বরণ হয়। এ তরণকে অভিকর্ষজ ত্বরণ বা মাধ্যাকর্ষণজনিত ত্বরণ বলা হয়।
পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে অভিকর্ষজ ত্বরণ বিভিন্ন হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা:

যেহেতু বেগ বৃদ্ধির হারকে ত্বরণ বলে,

সুতরাং অভিকর্ষ বলের প্রভাবে ভূপৃষ্ঠে মুক্তভাবে পড়ন্ত কোন বস্তুর বেগ বৃদ্ধির হারকে অভিকর্ষজ ত্বরণ বলে।

অভিকর্ষজ ত্বরণ কে g দ্বারা প্রকাশ করা হয়। যেহেতু অভিকর্ষজ ত্বরণ এক প্রকার ত্বরণ, এর একক হবে ত্বরণের একক অর্থাৎ মিটার/সেকেন্ড^২

ধরি, পৃথিবীর ভর =M, ভূপৃষ্ঠের বা এর নিকটে অবস্থিত কোন বস্তুর ভর =m, বস্তু ও পৃথিবীর কেন্দ্রের মধ্যবর্তী দূরত্ব =d

তাহলে মহাকর্ষ সূত্র অনুসারে অভিকর্ষ বল, F=GMm/d^2

আবার বলের পরিমাপ থেকে আমরা পাই, অভিকর্ষ বল = ভর X অভিকর্ষজ ত্বরণ

অর্থ্যাৎ , F=mg
উপরের দুটি সমীকরণ থেকে বলা যায়,

mg=GMm/d^2
বা, g= GM/d^2

এ সমীকরণের ডান পাশে বস্তুর ভর m অনুপস্থিত। সুতরাং অভিকর্ষজ ত্বরণ বস্তুর ভরের উপর নির্ভর করে না।

যেহেতু G এবং পৃথিবীর ভর M ধ্রুবক, তাই g-এর মান পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে বস্তুর দূরত্ব d-এর উপর নির্ভর করে।

সুতরাং g-এর মান বস্তু নিরপেক্ষ হলেও স্থান নিরপেক্ষ নয়। তাই বলা যায়, g-এর মানের ভিন্নতার কারণে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে অভিকর্ষজ ত্বরণ বিভিন্ন হয়।

যেহেতু বেগ বৃদ্ধির হারকে ত্বরণ বলে, সুতরাং অভিকর্ষ বলের প্রভাবে ভূপৃষ্ঠে মুক্তভাবে পড়ন্ত কোন বস্তুর বেগ বৃদ্ধির হারকে অভিকর্ষজ ত্বরণ বলে। অভিকর্ষজ ত্বরণ কে g দ্বারা প্রকাশ করা হয়। যেহেতু অভিকর্ষজ ত্বরণ এক প্রকার ত্বরণ, এর একক হবে ত্বরণের একক অর্থাৎ মিটার/সেকেন্ড^২।

ধরি, পৃথিবীর ভর =M, ভূপৃষ্ঠের বা এর নিকটে অবস্থিত কোন বস্তুর ভর =m, বস্তু ও পৃথিবীর কেন্দ্রের মধ্যবর্তী দূরত্ব =d। তাহলে মহাকর্ষ সূত্র অনুসারে অভিকর্ষ বল, F=GMm/d^2

আবার বলের পরিমাপ থেকে আমরা পাই, অভিকর্ষ বল = ভর X অভিকর্ষজ ত্বরণ
অর্থ্যাৎ , F=mg

উপরের দুটি সমীকরণ থেকে বলা যায়,
mg=GMm/d^2
বা, g= GM/d^2

এ সমীকরণের ডান পাশে বস্তুর ভর m অনুপস্থিত। সুতরাং অভিকর্ষজ ত্বরণ বস্তুর ভরের উপর নির্ভর করে না।

যেহেতু G এবং পৃথিবীর ভর M ধ্রুবক, তাই g-এর মান পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে বস্তুর দূরত্ব d-এর উপর নির্ভর করে।

সুতরাং g-এর মান বস্তু নিরপেক্ষ হলেও স্থান নিরপেক্ষ নয়। তাই বলা যায়, g-এর মানের ভিন্নতার কারণে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে অভিকর্ষজ ত্বরণ বিভিন্ন হয়।

উপরোক্ত আলোচনা থেকে আমরা পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে অভিকর্ষজ ত্বরণ বিভিন্ন হওয়ার কারণ সম্পর্কে জানতে পারলাম।

 

২ পৃথিবীতে তোমার ভর ৫০ কেজি চাঁদে তোমার ওজন কমে যায় কেন ব্যখ্যা করা

আগেভাগেই, একটা ব্যাপারে ধারণা পরিষ্কার করে নিই,

ভরের একক(Mass, m) : কেজি(Kg, kilogram)

ওজনের একক(Weight, w) : m*g কেজি*মিটার/সেকেন্ড²=নিউটন।

এখানে g হলো অভিকর্ষজ ত্বরণ।

প্রশ্নে বলা আছে, আপনার ওজন 50 কেজি, এটা কিন্তু ভুল। আসলে ওটা আপনার ভর, m = 50 কেজি ।

পৃথিবীতে আপনার ওজন হলো গিয়ে, W= m*g = 50*9.81 Kg-m/s² = 490.5 নিউটন, এখানে g=9.81 m/s²

চাঁদে আপনার ওজন হবে মোটামুটি W=m*g = 50*1.62 Kg-m/s² = 81নিউটন।

যেহেতু চাঁদে g এর মান 1.16 m/s² যেটা পৃথিবীর g এর মানের 6 বাগের এক ভাগ, তাই চাঁদে যেকোনো বস্তুর ওজন পৃথিবীতে সেই বস্তুর ওজনের 6 ভাগের এক ভাগ হবে।

কিন্তু মহাবিশ্বের যেকোনো জায়গায় আপনার ভর 50 কেজি থাকবে।

পৃথিবীতে কোনো ব্যক্তি বা বস্তুর ওজন 100 কেজি(ভর নয় কিন্তু, ওজন = ভর*g) হলে বিভিন্ন গ্রহ উপগ্রহে তার ওজন কতো হবে এই ছবি দেখে ধারণা পাওয়া যেতে পারে।

২. পৃথিবীতে আমার ভর ৫০ কেজি। চাঁদে আমার ওজন কমে যাওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করা হলো:

বস্তুর মধ্যে পদার্থের পরিমাণই হচ্ছে এর ভর। ভর হচ্ছে একটি ধ্রুবক রাশি যা ভূপৃষ্ঠে বা ভূপৃষ্ঠের উপরে বস্তুর অবস্থানের পরিবর্তনের সাথে পরিবর্তিত হয় না।

অর্থাৎ, পৃথিবীতে আমার ভর ৫০ কেজি হলে চাঁদেও ভর ৫০ কেজিই থাকবে।

বস্তুর ওজন বস্তুর মৌলিক ধর্ম নয়। কোন বস্তুর ওজন থাকতে পারে আবার নাও থাকতে পারে।

যেহেতু, বস্তুর ভর একটি ধ্রুব রাশি; সুতরাং বস্তুর ওজন অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর উপর নির্ভর করে।

যেসব কারণে অভিকর্ষজ ত্বরণের পরিবর্তন ঘটে সেসব কারণে বস্তুর ওজনও পরিবর্তিত হয়।

ভূপৃষ্ঠ থেকে যত উপরে উঠা যায় বস্তুর ওজন তত কমতে থাকে। চাঁদের অভিকর্ষজনিত ত্বরণের মান পৃথিবীর প্রায় ১/৬ ভাগ।

তাই, পৃথিবীতে আমার ভর ৫০ কেজি হলেও চাঁদে আমার ওজন কমে যাবে।

বি.দ্রঃ চাঁদে ১ কেজি ভরের বস্তুর ওজন হবে প্রায় ১.৬৩ নিউটন (N)

 

৩) একটি চকচকে কাঁচের গ্রাস কিছু পানি নাও। এবার গ্রাসের মধ্যে একটি পাথর ফেলে দাও। এবার নিচের কাজগুলো কর

(i) গ্লাসের উপর দিয়ে পাথরটিকে সরাসরি দেখার চেষ্টা কর।

(ii) কিছুটা তির্যকভাবে পাথরটিকে দেখার চেষ্টা কর।

(iii) গ্রাসে যে পর্যন্ত পানি আছে তার একটু নিচ থেকে দেখার চেষ্টা কর। তিনটি ক্ষেত্রে কী ঘটছে ও কেন ঘটছে? ব্যখ্যা কর

উপরোক্ত নির্দেশনার আলোকে কৃত কাজ:

উত্তরঃ i) গ্লাসের উপর দিয়ে পাথরটিকে সরাসরি দেখার চেষ্টা করায় পাথরটিকে ছোট, মোটা এবং উপরে দেখা যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে

উত্তরঃ ii) কিছুটা তীর্যকভাবে দেখলে পাথরটিকে অপেক্ষাকৃত ছোট মনে হয়।

উত্তরঃ iii) গ্লাসে যে পর্যন্ত পানি আছে তার একটু নিচ থেকে দেখলে মনে হয় পাথরের অবস্থানের পরিবর্তন হয়েছে।

তিনটি ক্ষেত্রেই তিন রকমের ঘটনা ঘটার কারণ হলো প্রতিসরণ।

ব্যাখ্যা: আলোক রশ্মি এক স্বচ্ছ মাধ্যম থেকে অন্য স্বচ্ছ মাধ্যমে তীর্যকভাবে প্রবেশ করলে দুই মাধ্যমের বিভেদ তলে এর দিক পরিবর্তিত হয়।

আলোকরশ্মির এই দিক পরিবর্তনের ঘটনাকে আলোর প্রতিসরণ বলে।

হালকা মাধ্যমে আলোর বেগ বেশি আবার ঘন মাধ্যমে আলোর বেগ কম।

তাই আলো যখন হালকা মাধ্যম হতে ঘন মাধ্যমে প্রবেশ করে তখন প্রতিসরিত রশ্মি অভিলম্বের দিকে এবং বিপরীতক্রমে আলো ঘন মাধ্যম হতে হালকা মাধ্যমে যাওয়ার সময় প্রতিসরিত রশ্মি অভিলম্ব হতে দূরে সরে যায়।

আলোর দ্রুত বা ধীরে চলা নির্ভর করে ঐ মাধ্যমের আলোকীয় ঘনত্বের উপর।

অতএব মাধ্যমের ঘনত্বের ভিন্নতার কারণে আলো ভিন্ন মাধ্যমে এর গতিপথ পরিবর্তন করে। তাই বলা যায়, তিনটি ক্ষেত্রের ভিন্নতার কারণ হলো আলোর প্রতিসরণ।

এই ছিল তোমাদের জন্য চকচকে কাঁচের গ্লাসে পানি দিয়ে আলোর প্রতিসরণ পরীক্ষণ বিষয়ে আজকের আলোচনা। এই মাধ্যমে তোমরা অষ্টম শ্রেণির বিজ্ঞান বিষয়ের ৫ম এসাইনমেন্ট এর উত্তর করতে পারবে।

 

ক) আইসােটোপ কাকে বলে?

কোনো মৌলের বিভিন্ন ধরনের পরমাণু যাদের প্রোটন বা পারমাণবিক সংখ্যা একই কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন তাদেরকে পরষ্পরের আইসোটোপ বলে।

যেমন,

হাইড্রোজেনের তিনটি আইসোটোপ হলো-
H= হাইড্রোজেন বা প্রোটিয়াম, D = ডিউটেরিয়াম, T = টিট্রিয়াম

কার্বনের তিনটি সমস্থানিক হল — 6C12 , 6C13 এবং 6C14

ক্লোরিনের দুটি সমস্থানিক হল —17Cl35 এবং 17C37

অক্সিজেনের তিনটি সমস্থানিক হল — 8O16 , 8O17 এবং 8O17

১. আইসোটোপ সমূহ একই মৌলের পরমানু।

২. তাদের পারমানবিক সংখ্যা তথা প্রোটন সংখ্যা একই কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন। কারণ নিউট্রন সংখ্যা পরস্পর থেকে ভিন্ন।

৩. পারমানবিক সংখ্যা একই হওয়ায় পরস্পরের আইসোটোপসমূহ পর্যায় সারনিতে একই অবস্থানে থাকে। এজন্য এদের নাম আইসোটোপ । গ্রীক ভাষায় iso মানে একই এবং tope মানে স্থান।

 

খ) পারমাণবিক সংখ্যা বলতে কী বুঝ?

পারমাণবিক সংখ্যা হলো কোনো মৌলের পরমাণুতে অবস্থিত প্রোটনের সংখ্যা। পারমাণবিক সংখ্যা একটি উপাদানের প্রোটনের সংখ্যার সমান হয়।

সহজ ভাষায়, পরমাণুর পারমাণবিক সংখ্যা হল পরমাণুর প্রোটন বা ইলেক্ট্রনের সংখ্যা।
পারমাণবিক সংখ্যা একটি পরমাণুর নিউক্লিয়াসে প্রোটন সংখ্যার সমান। একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক প্রোটন থাকার ফলে এটি পরমাণু তৈরি করে।

সুতরাং, পারমাণবিক সংখ্যা বলতে একটি পরমাণুর নিউক্লিয়াসে উপস্থিত প্রোটনের সংখ্যা বোঝায় । সুতরাং, প্রতিটি উপাদানটির নিজস্ব পারমাণবিক সংখ্যা রয়েছে। একটি পরমাণুর পারমাণবিক সংখ্যা পরিবর্তন করা যায় না কারণ এটি একটি পরমাণুর বৈশিষ্ট্যযুক্ত বৈশিষ্ট্য।

 

গ) উদ্দীপকের ছকে উল্লিখিত Z মৌলের ১ টি পরমাণুতে বিদ্যমান নিউট্রন সংখ্যা নির্ণয় কর।

ঘ) উদ্দীপকের ছকে উল্লিখিত X ও Y মৌলদুটির পরমাণুসমুহের মধ্যে যৌগ গঠন সম্ভব- যুক্তিসহ বিশ্লেষণ কর।

গ উত্তরঃ দেওয়া আছে,

নিউট্রন এর পারমাণবিক সংখ্যা/প্রোটন সংখ্যা, Z =৬ এবং, ভরসংখ্যা, A =১৪

সুতরাং, নিউট্রন সংখ্যা =ভর সংখ্যা – প্রোটন সংখ্যা

=A-Z
=১৪-৬
=৮

সুতরাং, কার্বন মৌলের একটি পরমাণু তে বিদ্যমান নিউট্রন সংখ্যা ৮;

 

কোষ বিভাজন কাকে বলে?

মাইটোসিস কোষ বিভাজনের দীর্ঘস্থায়ী প্রক্রিয়াটি উদ্ভিদের বৃদ্ধিতে কীভাবে ভূমিকা রাখে

মিয়োসিস কোষ বিভাজনকে হ্রাস মূলক বিভাজন বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা কর

মায়ের উওরে বলা বিশেষ প্রক্রিয়াটি গুরুত্ব উদ্ভিদের জীবনে কত খানি তা বিশ্লেষন কর

 

 

Courtesy: To all authorities from where documents are collected

N.B: Generally we try to update any news. For any Change, reform and  republished of any news we are not responsible.

For more update stay with our website jobstestbd.com

 

Hope You Find The Answer For Class 8 Assignment Science Subject. Ask me Anything Related to Education by comment at below. 

Contact Us:

If you want to give advertisement in our website for any product of your organization  please contact with us by following Address.

Inbox to Facebook: jobstestbd.com
Email at : [email protected]
Contact No.: 01720403750

Mirpur 1, Dhaka, Bangladesh.