Bangladesh Police SI (Sub Inspector) Exam Suggestion

Bangladesh Police SI (Sub Inspector) Exam Suggestion is available below. BD Police Sub Inspector (SI) Viva Question & Suggestion, Bangladesh Police Sub Inspector Exam Suggestions, Bangladesh Police Sub Inspector Exam Syllables, Bangladesh Police SI (Sub Inspector) Exam Syllables and Suggestion A to Z, Bangladesh Police has published Exam Schedule And Admit 01 categorizes post. It’s a lucrative job and it’s great chance to get job for job seeker. This job is perfect to build up a significant career. Those, who want to work,they should be taken out of this opportunity. Bangladesh Police is a renowned Government organization in Bangladesh.

 

So choose your desired job circular and apply specific job to build up your career. When we get Admit card and Result link or news then we give download link of Admit and Result as you can easily download through our website. We also give you questions solution of the exam and all type of educational support through our website jobstestbd.com. So stay with our website jobstestbd.com.

 

Bangladesh Police SI (Sub Inspector) Exam Suggestion:

Post: SI (Sub Inspector)-Unarmed

See more…

Bangladesh Police SI (Sub Inspector) Exam Question Solution 2019

SI Written Examination Schedule 2019:

  • A) English, Bengali & Composition- 16 June 2019- 10.00 am to 1.00 pm (Marks- 100)
  • B) General Knowledge & Math- 17 June 2019- 10.00 am to 1.00 pm (Marks- 100)
  • C) Morality- 18 June 2019- 10.00 am to 10.30 am (Marks- 25)

Bangladesh Police SI (Sub Inspector) Exam Syllabus:

1. English, Bengali & Composition

2. General Knowledge & Math

3. Morality/Mental ability

Bangladesh Police SI (Sub Inspector) Exam Marks Distribution:

1. English, Bengali & Composition- Marks: 100

2. General Knowledge & Math-Marks-100

3. Morality/Mental ability-Marks: 25

Bangladesh Police SI (Sub Inspector) Exam Suggestion:

সাজেশন নং-০১

1. English, Bengali & Composition:

English: 50 Marks And Bangla: 50 Marks:

English:

Essay on current affairs, Letter,   Fill in the gap And Grammar Part.

Grammar Topics:

Tense, Voice, Article, Correct spelling , Parts of speech, Antonym, Synonym and Narration.

বাংলাঃ

সমসাময়িক বিষয়ে একটি রচনা, ভাব সম্প্রসারণ, পত্র ও ব্যাকরণ অংশ।

ব্যাকরণ অংশঃ

কারক, সমাস, সন্ধি, বিভক্তি, এক কথায় প্রকাশ, বাগধারা, বানান শুদ্ধি, সমার্থক শব্দ, ভাষা, অনুবাদ, শব্দ ভাণ্ডার। এক্ষেত্রে নবম-দশম শ্রেণীর ব্যাকরণ বই পড়তে পারেন।

2. General Knowledge & Math:  100 Marks

General Knowledge: 50

এ অংশের জন্য দেশী বিদেশী পত্রিকা, সমসাময়িক খবর, বিজ্ঞান, তথ্য প্রযুক্তি, পরিবেশ, বাংলাদেশের ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধ, খেলাধুলা, অর্থনীতি, জলবায়ু বিষয়ে ভাল ধারণা নিতে হবে।

Math: 50

পাটিগণিত থেকে ঐকিক নিয়ম, শতকরা, লসাগু গসাগু, অনুপাত, সমানুপাত, সুদ, লাভক্ষতি বিষয়ে দেখতে হবে। এছাড়া বীজগণিত অংশে সরল আসতে পারে।

3. Morality/Mental ability: 25 Marks

এই অংশে আই কিউ, সম্পর্ক নির্ণয়, সংখ্যা চিহ্নিত, ধারা, টীকা ইত্যাদি আসতে পারে।

সৌজন্যঃ সাজেশন- ০২ লিখেছেঃ Jobs Test bd

সাজেশন নং-০২

ইংরেজি, বাংলা রচনা ও কম্পোজিশনঃ

১. এ অংশ ভালো করার জন্য মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক প্রবন্ধগুলো দেখা যেতে পারে।
২. সাম্প্রতিক ঘটনার দিকে লক্ষ রাখতে হবে।
৩. জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিষয়ে, অর্থাৎ, তাঁর জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত ও তাঁর সংগ্রামী জীবন সম্পর্কে জানতে হবে।
৪. ভাবসম্প্রসারণের জন্য নবম-দশম শ্রেণির রচনা পার্টের বোর্ড বইটি দেখলে হবে।
৫. ইংরেজির জন্য Phrase and idioms, Preposition, Right form of verb বিষয়গুলো দেখতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রফেসরের English for competitive exam বইটি সহায়ক হবে বলে মনে করি।
৬. অনুবাদ অংশে ভালো করার জন্য ইংরেজি পত্রিকা থেকে নিজে নিজে বাংলা করার চেষ্টা করতে হবে। এ ছাড়া ‘মাসিক সম্পাদকীয় সমাচার’ নামে একটি বই পাওয়া যায়, যাতে অনুবাদগুলো সুন্দর করে ছোট আকারে দেওয়া থাকে। এটাও পড় যেতে পারে।
৭. সর্বোপরি ফ্রি হ্যান্ডরাইটিংয়ে দক্ষতা থাকলে আরও ভালো করা সম্ভব। Composition or Essay writing–এর সময় অযথা, অবাঞ্ছিত শব্দ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

সাধারণ জ্ঞান ও পাটিগণিতঃ
১. সাধারণ জ্ঞান অংশে পত্রিকা পড়ার কোনো বিকল্প নেই। সাম্প্রতিক সবচেয়ে যে বিষয়ে আলোচনা বেশি হয়েছে, সেই বিষয়ে ভালো ধারণা থাকতে হবে। যেমন: রোহিঙ্গা ইস্যু, নিউজিল্যান্ডে হামলা, উত্তর কোরিয়া ইত্যাদি। এ ছাড়া বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন ও তার প্রভাব। আন্তর্জাতিক চুক্তি, জঙ্গি সংগঠনের নাম, গোয়েন্দা সংস্থার নাম, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পুলিশ, জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে পুলিশ। এ ছাড়া টিকা আকারে প্রফেসরের সাব–ইন্সপেক্টর নিয়োগ গাইডে পাওয়া যাবে।
২. পাটিগণিত অংশের জন্য একটাই সাজেশন, আর সেটা হলো প্রফেসরের বিসিএসের লিখিত গণিত বইটি। আমিও এটা পড়েছিলাম। শুধু পাটিগণিত অংশটুকু করবেন।
পাটিগণিত থেকে ঐকিক নিয়ম, শতকরা, লসাগু, গসাগু, অনুপাত, সমানুপাত, সুদ, লাভক্ষতি বিষয়ে দেখতে হবে। এ ছাড়া বীজগণিত অংশে সরল আসতে পারে।

মনস্তত্ত্বঃ
এই অংশে ২৫ নম্বরে ২৫ পাওয়া খুব সহজ। এ অংশের জন্য কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স পড়তে হবে। তা ছাড়া ১. Correct Spelling ২. Mental Ability ৩. বিপরীত ও সমার্থক শব্দ, আইকিউ, সম্পর্ক নির্ণয়, সংখ্যা চিহ্নিত, ধারা, টীকা ইত্যাদি আসতে পারে।

সর্বোপরি যে বিষয়টি আপনাকে সফলতার দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাবে, তা হলো আপনার নিজের ওপর আস্থা। হোক ছোট কিংবা বড়, সব প্রশ্নের উত্তর লিখে আসবেন।

সৌজন্যঃ সাজেশন- ০২  লিখেছেনঃ মৃদুল মিত্র, সাব–ইন্সপেক্টর, ঢাকা মহানগর পুলিশ, ঢাকা (ওয়ারী থানায় কর্মরত)। 

সাজেশন নং-০৩

আরো বিস্তারিত সাজেশন দেখুন নিচের ছবিতেঃ

 সাজেশন- ০৪

See more…

Bangladesh Police (SI) Job Circular 2019

আরো কিছু তথ্য দেখুন নিচে…

পুলিশের ‘সাব-ইন্সপেক্টর (নিরস্ত্র)’ পদে নিয়োগের শারীরিক মাপ ও শারীরিক পরীক্ষাঃ ২৮, ২৯ ও ৩০ এপ্রিল ২০১৯ ইং। সকাল ৯ টায় শারীরিক মাপ ও পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। যা অনুষ্ঠিত হবে পুলিশের আটটি বিভাগীয় রেঞ্জে।

পরীক্ষায় অংশগ্রহণকালে যেসকল কাগজপত্র আপনাকে অবশ্যই সঙ্গে আনতে হবে, একবার হলেও দেখে নিন …

সাব ইন্সপেক্টর এর মাঠ পরীক্ষার A to Z

১.পরীক্ষার আগের রাতে মাঠে নেবার সব কাগজ গুছিয়ে ফাইলে করে একটি ব্যাগে রাখবেন এবং পর্যাপ্ত ঘুমাবেন কারন পরীক্ষা শেষ হতে হতে প্রায় বিকাল গড়িয়ে সন্ধ্যা হবে।
২.ছেলেরা ফুল প্যান্টের নিচে হাফ প্যান্ট পরবেন এবং শার্ট বা টিশার্টের নিচে গেঞ্জি পরবেন (ফিটনেস পরীক্ষায় দরকার হবে)
২. সকাল সকাল নাস্তা খেয়ে বের হবেন এবং মাঠে যথাসময়ের আগেই উপস্থিত হবেন।
৩.মাঠে যাবার পর সবার প্রথম আপনাদের উচ্চতা মাপা হবে। ৫’ ৪” এর বেশি যাদের আছে তারা এইখানে সিলেক্টেড হবে বাকিরা আউট।
৪.তারপর সিলেক্টেড ১০ জনদের মত করে দৌড় দেওয়াবে এবং যারা দৌড়ে আগে আসবে তাদের মধ্য থেকে ৬/৭ জনকে সিলেক্ট করা হবে। এটাই হচ্ছে মাঠের মূল। এইখানে টিকলে আপনি রিটেন দেবার ফর্ম এর আশা করতে পারেন (এখানে আপনি সব সময় আপনার হাইট ও শারীরিক দিক থেকে বাহ্যিক ভাবে দুর্বলদের সাথে দৌড় দেবার চেষ্টা করবেন। এতে করে আপনার জন্য সুবিধে হবে)
৫.লং জাম্প এবং দড়ি বেয়ে উঠাটা জাস্ট ফর্মালিটির মতো। এইখান থেকে বাদ যায় না খুব একটা।
৬.সিলেক্টেড ক্যান্ডিডেটদের উচ্চতা,ওজন ও কাগজপত্র চেক করার পর আপনাকে মূল ফর্ম দেওয়া হবে যা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে (কয়েকদিন সময় পাওয়া যায়)আপনাকে পূরন করে সকল কাগজের সত্যায়িত কপি সহ জমা দিতে হবে।
৭.মাঠ থেকে আগে বের হতে পারলে আপনি বা আপনার কাউকে দিয়ে সোনালী ব্যাংক হতে ৩০০ টাকার চালান কেটে রাখবেন। এতে আপনার সময় বাচবে।

কিছু সাধারন ব্যাপার যেমন
১.চোখে চশমা ইউজ এর জন্য কাউকে বাদ দেওয়া হয় না তবে আপনি মাঠে চশমা ইউজ না করাই ভালো।
২.দুই পা ভি আকৃতি করে দাড়ালে হাটু লেগে যাওয়ার সমস্যা থাকলে বাসায় প্রতিদিন কোলবালিস ব্যবহার করুন। পজিটিভ ফলাফল পাবেন।
৩.দাঁতের কোন সমস্যা, কোন কাটার দাগে বা ছোটখাটো চর্মরোগে কোন সমস্যা নেই।
৪.আপনার হাইট অনুযায়ী ওজন বেশি হলে কিছুদিন রাতে এবং সকালে ভাত খাওয়া বাদ দিন সাথে দৌড়াদৌড়ি করুন। ওজন কম হলে তিনবেলা পেট ভরে খাওয়া দাওয়া করুন এবং মাঠে ওজন মাপার আগে ২ লিটার পানি খাবেন।
৫.আপনার স্থায়ী ঠিকানা যেখানে সেই অনুযায়ী আপনাকে মাঠে দাড়াতে হবে। বর্তমান ঠিকানা হিসেবে দাড়ালে নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারবেন।

মোটামুটি মাঠের পরীক্ষা এইভাবেই হয়ে থাকে। তবে জেলা ও রেঞ্জ ভিত্তিক কিছু পরিবর্তন দেখা দিতে পারে। মাঠের বিষয়গুলো মাঠের স্যারদের উপর নির্ভর করে তাই যতদূর পারবেন সব কিছু পার্ফেক্টলি করবেন। তারা আপনাকে ফর্ম না দিলে আপনার কিছু করার নাই। তাই সবাই সার্কুলারে উল্লেখিত সকল প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে যাবেন।

১. শিক্ষাগত সকল সার্টিফিকেটের মূল কপি (মূল সার্টিফিকেট না পেলে প্রবিশনাল সার্টিফিকেট নিয়ে গেলে হবে। তাও না পেলে মার্কশীট নিয়ে যাবেন। মাঠের স্যারদের ভালভাবে বুঝিয়ে বলবেন, ঘাউড়ামি বা ত্যাড়ামি করলে ক্ষতি আপনার ই হবে)
২. সর্বশেষ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে চারিত্রিক সনদের মূল কপি (আপনি যেখান থেকে অনার্স/মাস্টার্স পাশ করেছেন সেই প্রতিষ্ঠান থেকে নিতে হবে)
৩. আপনার স্থায়ী ঠিকানার চেয়ারম্যান/মেয়র/কাউন্সিলর এর কাছ থেকে চারিত্রিক সনদের মূল কপি (প্রদানের তারিখ হতে মাঠে দাড়ানোর তারিখ ৩ মাসের বেশি পুরাতন না হওয়াই শ্রেয় )
৪. জাতীয় পরিচয় পত্রের মূল কপি (না থাকলে নিজের বাবা বা মা এর পরিচয়পত্রের মূল কপি)
৫. ৩ কপি পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত ছবি
৬ ও ৭ নাম্বার মুক্তিযোদ্ধা কোঠাধারীদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
৮. এমএস অফিস,ইন্টারনেট ও ট্যাবুলশ্যুটিং(কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার এর প্রাথমিক ব্যহারিক জ্ঞান) এই শব্দগুলো উল্লেখিত সর্বনিম্ন ৩ সপ্তাহের কম্পিউটার সার্টিফিকেট। (এমএস অফিস,ইন্টারনেট ও ট্যাবুলশ্যুটিং এই শব্দগুলো অবশ্যই উল্লেখ থাকতে হবে)
৯. সরকারি/আধাসরকারি কোন জবে থাকলে তার অনুমতিপত্র।

সবগুলো কাগজ পারলে ২ সেট করে ফটোকপি করে সত্যায়িত করে নিয়ে যাবেন। মাঠে এই সব না লাগলেও আপনাকে ফর্ম দেওয়ার পর আপনি মাত্র কয়েকদিন সময় পাবেন এর মধ্যে সব ফটোকপি করে সসত্যায়িত করা ঝামেলার কাজ। তাই আগে থেকে সব গুছিয়ে রাখবেন। সবার জন্য শুভ কামনা

 

যারা অতি শীঘ্র অনুষ্ঠিতব্য বাংলাদেশ পুলিশের সাব ইন্সপেক্টর পদে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন, তারা একনজরে নিচের তথ্যসমূহ আত্মস্থ করে নিন……

>>বাংলাদেশ পুলিশের প্রধান– মহা পুলিশ পরিদর্শক (Inspector General of Police) (IGP)।
>>রেঞ্জের প্রধান– ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (ডিআইজি)।
>>বর্তমানে আটটি প্রশাসনিক বিভাগে আটটি রেঞ্জ এবং রেলওয়ে ও হাইওয়ে পুলিশ নামে দুটি স্বতন্ত্র রেঞ্জ আছে।
>>জেলা পুলিশের প্রধান হলেন সুপারিটেনডেন্ড অব পুলিশ (এসপি)।
>প্রত্যেকটি পুলিশ জেলা এক বা একাধিক সার্কেলে বিভক্ত থাকে।
>> সার্কেলের প্রধান কর্মকর্তা হিসেবে একজন এডিশনাল এসপি বা এএসপি দায়িত্ব পালন করেন। তিনি মূলত সুপারভাইজিং অফিসার।
>>প্রত্যেকটি পুলিশ সার্কেল কয়েকটি থানার সমন্বয়ে গঠিত।
>> একজন পুলিশ পরিদর্শক থানার অফিসার ইনচার্জ হিসাবে দায়িত্ব পালন করে থাকেন
>>প্রত্যেকটি রেঞ্জের অধীনে নিজস্ব রেঞ্জ রিজার্ভ ফোর্স(আরআরএফ) এবং জেলা পুলিশের অধীনে নিজস্ব স্পেশাল আর্মড ফোর্স(এসএএফ) থাকে।
>>আরআরএফ এবং এসএএফ জরুরী অবস্থা, বেআইনী সমাবেশ বা দাঙ্গা মোকাবেলার মতো ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করে থাকেন।
>> ১৯৭৬ সালে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ গঠিত হয়। পরবর্তীতে ছয়টি বিভাগীয় শহরে আরো ছয়টি পৃথক মেট্রোপলিটন পুলিশ ফোর্স গঠিত হয়। মেট্রোপলিটন পুলিশের প্রধান হলেন পুলিশ কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার হিসেবে এডিশনাল আইজিপি পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করে থাকেন।
>>Special Weapons And Tactics (বিশেষ অস্ত্র ও কার্যপদ্ধতি) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ইউনিটের একটি অভিজাত শাখা।
>> ২৮শে ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে এটি গঠন করা হয়। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ইউনিটের গোয়েন্দা শাখার অধীনে সোয়াত কাজ করে। সোয়াত ইউনিটের সদস্যরা অত্যাধুনিক অস্ত্র ও সরঞ্জাম ব্যবহার করেন। এদের দেশে এবং বিদেশে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। জরুরী প্রয়োজন এবং সংকট ব্যবস্থাপনা, সন্ত্রাসবাদী আক্রমণ, জিম্মি উদ্ধার ইত্যাদি অপরাধ মোকাবিলায় সোয়াত সদস্যদের মোতায়েন করা হয়।
>>ট্রাফিক পুলিশ ছোট শহরগুলিতে জেলা পুলিশের অধীনে এবং বড় শহরগুলিতে মেট্রোপলিটন পুলিশের অধীনে কাজ করে। ট্রাফিক পুলিশ ট্রাফিক আইনকানুন মেনে চলতে যানবাহনগুলোর ড্রাইভারদের বাধ্য করে এবং অমান্য কারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করে।
>>রেলওয়ে পুলিশ বাংলাদেশ রেলওয়ের সীমানায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা হিসাবে কাজ করে। তারা রেল ষ্টেশনের প্ল্যাটফর্মের শৃঙ্খলা রক্ষা, ট্রেন ভ্রমণরত যাত্রীদের সুরক্ষিত রাখার দায়িত্ব পালন করে। রেল দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটলে তারা এর বিহিত ব্যবস্থা গ্রহন করে।
>>রেলওয়ে পুলিশ রেঞ্জের প্রধান হলেন একজন ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল (রেলওয়ে পুলিশ) পদমর্যাদার পুলিশ কর্মকর্তা।
>>রেলওয়ে পুলিশ রেঞ্জের অধীনে দুইটি রেল জেলা আছে, এর একটি হল সৈয়দপুর অন্যটি চট্টগ্রাম। ।
>>বিদেশ হতে বাংলাদেশে আগত এবং বিদেশের উদ্দেশ্যে গমনরত বাংলাদেশী ও বিদেশী যাত্রীদের ইমিগ্রেশন ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত পরিসেবা প্রদান করে ইমিগ্রেশন পুলিশ ।
>>ইমিগ্রেশন সেবা বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষ শাখা দ্বারা প্রদান করা হয।
>>মহাসড়ক নিরাপদ করা এবং যানজটমুক্ত ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে ২০০৫ সালে হাইওয়ে পুলিশ তার যাত্রা শুরু করে
>>হাইওয়ে পুলিশ রেঞ্জের প্রধান কর্মকর্তা হলেন ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল (হাইওয়ে পুলিশ)
>> হাইওয়ে পুলিশ রেঞ্জের অধীনে দুটি হাইওয়ে পুলিশ উইং আছে। ইস্টার্ন উইং এর সদর দফতর কুমিল্লায় এবং ওয়েষ্টার্ন উইং এর সদর দফতর বগুড়ায় অবস্থিত। প্রতিটি উইং এর নেতৃত্বে আছেন একজন সুপারিনটেনডেন্ট অব পুলিশ (হাইওয়ে)।

>>শ্রম আইন, ২০০৬ বাস্তবায়নে এবং শিল্প এলাকায় অশান্তি প্রতিরোধ কল্পে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ পূর্বক সম্ভাব্য শ্রম অসন্তোষ মোকাবেলার উদ্দেশ্যে ২০১০ সালের ৩১ শে অক্টোবর শিল্প পুলিশ যাত্রা শুরু করে।
>>বর্তমানে এই ইউনিটের সদস্য সংখ্যা ২৯৯০ জন।
>>ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের চার কার্য অঞ্চল-
ইন্ডাস্টিয়াল পুলিশ-১, আশুলিয়া, ঢাকা।
ইন্ডাস্টিয়াল পুলিশ-২, গাজীপুর।
ইন্ডাস্টিয়াল পুলিশ-৩, চট্টগ্রাম।
ইন্ডাস্টিয়াল পুলিশ-৪, নারায়নগঞ্জ।
ইন্ডস্ট্রিয়াল পুলিশ-৫, ময়মনসিংহ ।
ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ-৬, খুলনা।

>>২০১২ সালে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, ভ্রমনরত বিদেশী রাষ্ট্রিয় অতিথিদের নিরাপত্তা রক্ষায় বিশেষ নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা ব্যাটালিয়ন নামে পুলিশের একটি বিশেষায়িত ইউনিট প্রতিষ্টা করা হয়।
>> এপিবিএনের প্রধান অতিরিক্ত মহা পুলিশ পরিদর্শকের নিয়ন্ত্রনে একজন উপ মহা পরিদর্শক এই বাহিনী পরিচালনা করে থাকেন। প্রাথমিক ভাবে দুটি প্রটেকশন ব্যাটালিয়ন দিয়ে এই বাহিনী যাত্রা শুরু করেছে।
>>বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর একটি এলিট ইউনিট হচ্ছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন(এপিবিএন)।
>>একটি মহিলা ব্যাটেলিয়ন সহ সর্বমোট এগারোটি আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে আছে।
>>একজ়ন অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক এর প্রধান।
>>বিভিন্ন আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অবস্থান নিম্নে দেয়া হল:
১ম আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন উত্তরা, ঢাকা
২য় আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন মুক্তাগাছা, ময়মনসিংহ
৩য় আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন খুলনা
৪র্থ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন বগুড়া
৫ম আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন উত্তরা, ঢাকা
৬ষ্ঠ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন মহালছড়ি, খাগড়াছড়ি
৭ম আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন আশুলিয়া, ঢাকা
৮ম আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন সিলেট ,(বর্তমানে ঢাকা বিমানবন্দর অবস্থান)
৯ম আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন চট্টগ্রাম
১০ম আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন বরিশাল
১১শ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (মহিলা) উত্তরা, ঢাকা

>>বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ (এএপি) বাংলাদেশের বৃহত্তম ও ব্যস্ততম বিমানবন্দর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আইন প্রয়োগের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষ ইউনিট।
>>এএপি বাংলাদেশ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (APBn) একটি ব্যাটেলিয়ন । ১জুন ২০১১ থেকে এটি মোতায়েন করা হয়,
>>র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটলিয়ন বা র‌্যাব (RAB) বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাস দমনের উদ্দেশ্যে গঠিত চৌকস বাহিনী।
>> পুলিশ সদর দপ্তরের অধীনে পরিচালিত এই আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ২০০৪ সালের ২৬ মার্চ গঠিত হয় এবং একই বছরের ১৪ এপ্রিল (পহেলা বৈশাখ) তাদের কার্যক্রম শুরু করে।
>> বাংলাদেশ পুলিশের পাশাপাশি বাংলাদেশের সেনা, নৌ, বিমান বাহিনী, আনসার ও সিভিল প্রশাসনের সদস্যদের নিয়ে র‌্যাব গঠিত হয়। ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশের নিয়ন্ত্রনে মহাপরিচালক র‌্যাব এই বাহিনী পরিচালনা করেন।
>> পুলিশের একজন অতিরিক্ত আইজিপি র‍্যাবের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
>> র‌্যাবের অন্যতম সাফল্য হল জঙ্গি দমন, বিশেষত জামায়াতুল মুজাহিদিন(জেএমবি) রাষ্ট্রের জন্য হুমকি হয়ে উঠার আগেই র‌্যাব তাদের সমস্ত নেটওয়ার্ক ধ্বংস করে দেয়।
পর্যটন পুলিশ সম্পাদনা
>>২০০৯ সালে সমুদ্র সৈকতে ভ্রমনরত স্থানীয় ও বিদেশী পর্যটকদের নিরাপত্তা বিধানে গঠিত হয় পর্যটন পুলিশ। পর্যটন পুলিশ জেলা পুলিশের অধীনে কাজ করে।
>>সারাদেশে কর্মরত পুলিশ কর্মকর্তাদের কার্যক্রম নজরদারী করতে ও তাদের উপর গোয়েন্দা কার্যক্রম পরিচালনা করতে পুলিশ অভ্যান্তরীন ওবারসাইট নামে একটি বিশেষায়িত বিভাগ কাজ করে।
>> ২০০৭ সালে এই বিভাগটি প্রতিষ্টিত হয়। সদর দপ্তরের একজন সহকারী মহা পুলিশ পরিদর্শক এই বিভাগের প্রধান এবং তিনি সরাসরি মহা পুলিশ পরিদর্শকের নিকট রিপোর্ট দাখিল করেন।
>> বাংলাদেশের প্রত্যেকটি পুলিশ ইউনিট পিআইও এর সরাসরি নজরদারির আওতাধীন। পিআইওর এজেন্টরা পুলিশ হেডকোয়ার্টারের পিআইওর ইউনিট এর সরাসরি তত্বাবধানে সারাদেশে ছড়িয়ে আছেন।
>>পুলিশের বিশেষায়িত ও উচ্চতর তদন্তকারী সংস্থা হিসেবে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) কাজ করে থাকে। অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রয়োজনে সিআইডি তাদের ফরেনসিক সমর্থন দেয়।
>> সিআইডির সদর দপ্তর ঢাকার মালিবাগে। সিআইডি ডিটেকটিভ ট্রেনিং স্কুল এবং ফরেনসিক ট্রেনিং স্কুল নামে দুটি প্রশিক্ষন প্রতিষ্টান পরিচালনা করে।

বাংলাদেশ পুলিশের পরীক্ষায় আসার উপযোগী বাংলাদেশ পুলিশ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি ( পর্ব ১)
……………………………………

[যারা বিসিএসে ১ম/২য়/৩য় চয়েস হিসেবে পুলিশ ক্যাডার রেখেছেন/রাখতে চাইছেন এবং যারা অতি শীঘ্র অনুষ্ঠিতব্য বাংলাদেশ পুলিশের সার্জেন্ট ও সাব ইন্সপেক্টর পদে মৌখিক/লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন, তারা একনজরে নিচের তথ্যসমূহ আত্মস্থ করে নিন।]

>>বাংলাদেশ পুলিশের প্রধান– মহা পুলিশ পরিদর্শক (Inspector General of Police) (IGP)।
>>রেঞ্জের প্রধান– ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (ডিআইজি)।
>>বর্তমানে আটটি প্রশাসনিক বিভাগে আটটি রেঞ্জ এবং রেলওয়ে ও হাইওয়ে পুলিশ নামে দুটি স্বতন্ত্র রেঞ্জ আছে।
>>জেলা পুলিশের প্রধান হলেন সুপারিটেনডেন্ড অব পুলিশ (এসপি)।
>প্রত্যেকটি পুলিশ জেলা এক বা একাধিক সার্কেলে বিভক্ত থাকে।
>> সার্কেলের প্রধান কর্মকর্তা হিসেবে একজন এডিশনাল এসপি বা এএসপি দায়িত্ব পালন করেন। তিনি মূলত সুপারভাইজিং অফিসার।
>>প্রত্যেকটি পুলিশ সার্কেল কয়েকটি থানার সমন্বয়ে গঠিত।
>> একজন পুলিশ পরিদর্শক থানার অফিসার ইনচার্জ হিসাবে দায়িত্ব পালন করে থাকেন
>>প্রত্যেকটি রেঞ্জের অধীনে নিজস্ব রেঞ্জ রিজার্ভ ফোর্স(আরআরএফ) এবং জেলা পুলিশের অধীনে নিজস্ব স্পেশাল আর্মড ফোর্স(এসএএফ) থাকে।
>>আরআরএফ এবং এসএএফ জরুরী অবস্থা, বেআইনী সমাবেশ বা দাঙ্গা মোকাবেলার মতো ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করে থাকেন।
>> ১৯৭৬ সালে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ গঠিত হয়। পরবর্তীতে ছয়টি বিভাগীয় শহরে আরো ছয়টি পৃথক মেট্রোপলিটন পুলিশ ফোর্স গঠিত হয়। মেট্রোপলিটন পুলিশের প্রধান হলেন পুলিশ কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার হিসেবে এডিশনাল আইজিপি পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করে থাকেন।
>>Special Weapons And Tactics (বিশেষ অস্ত্র ও কার্যপদ্ধতি) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ইউনিটের একটি অভিজাত শাখা।
>> ২৮শে ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে এটি গঠন করা হয়। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ইউনিটের গোয়েন্দা শাখার অধীনে সোয়াত কাজ করে। সোয়াত ইউনিটের সদস্যরা অত্যাধুনিক অস্ত্র ও সরঞ্জাম ব্যবহার করেন। এদের দেশে এবং বিদেশে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। জরুরী প্রয়োজন এবং সংকট ব্যবস্থাপনা, সন্ত্রাসবাদী আক্রমণ, জিম্মি উদ্ধার ইত্যাদি অপরাধ মোকাবিলায় সোয়াত সদস্যদের মোতায়েন করা হয়।
>>ট্রাফিক পুলিশ ছোট শহরগুলিতে জেলা পুলিশের অধীনে এবং বড় শহরগুলিতে মেট্রোপলিটন পুলিশের অধীনে কাজ করে। ট্রাফিক পুলিশ ট্রাফিক আইনকানুন মেনে চলতে যানবাহনগুলোর ড্রাইভারদের বাধ্য করে এবং অমান্য কারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করে।
>>রেলওয়ে পুলিশ বাংলাদেশ রেলওয়ের সীমানায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা হিসাবে কাজ করে। তারা রেল ষ্টেশনের প্ল্যাটফর্মের শৃঙ্খলা রক্ষা, ট্রেন ভ্রমণরত যাত্রীদের সুরক্ষিত রাখার দায়িত্ব পালন করে। রেল দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটলে তারা এর বিহিত ব্যবস্থা গ্রহন করে।
>>রেলওয়ে পুলিশ রেঞ্জের প্রধান হলেন একজন ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল (রেলওয়ে পুলিশ) পদমর্যাদার পুলিশ কর্মকর্তা।
>>রেলওয়ে পুলিশ রেঞ্জের অধীনে দুইটি রেল জেলা আছে, এর একটি হল সৈয়দপুর অন্যটি চট্টগ্রাম। ।
>>বিদেশ হতে বাংলাদেশে আগত এবং বিদেশের উদ্দেশ্যে গমনরত বাংলাদেশী ও বিদেশী যাত্রীদের ইমিগ্রেশন ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত পরিসেবা প্রদান করে ইমিগ্রেশন পুলিশ ।
>>ইমিগ্রেশন সেবা বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষ শাখা দ্বারা প্রদান করা হয।
>>মহাসড়ক নিরাপদ করা এবং যানজটমুক্ত ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে ২০০৫ সালে হাইওয়ে পুলিশ তার যাত্রা শুরু করে
>>হাইওয়ে পুলিশ রেঞ্জের প্রধান কর্মকর্তা হলেন ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল (হাইওয়ে পুলিশ)
>> হাইওয়ে পুলিশ রেঞ্জের অধীনে দুটি হাইওয়ে পুলিশ উইং আছে। ইস্টার্ন উইং এর সদর দফতর কুমিল্লায় এবং ওয়েষ্টার্ন উইং এর সদর দফতর বগুড়ায় অবস্থিত। প্রতিটি উইং এর নেতৃত্বে আছেন একজন সুপারিনটেনডেন্ট অব পুলিশ (হাইওয়ে)।
>>শ্রম আইন, ২০০৬ বাস্তবায়নে এবং শিল্প এলাকায় অশান্তি প্রতিরোধ কল্পে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ পূর্বক সম্ভাব্য শ্রম অসন্তোষ মোকাবেলার উদ্দেশ্যে ২০১০ সালের ৩১ শে অক্টোবর শিল্প পুলিশ যাত্রা শুরু করে।
>>বর্তমানে এই ইউনিটের সদস্য সংখ্যা ২৯৯০ জন।
>>ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের চার কার্য অঞ্চল-
ইন্ডাস্টিয়াল পুলিশ-১, আশুলিয়া, ঢাকা।
ইন্ডাস্টিয়াল পুলিশ-২, গাজীপুর।
ইন্ডাস্টিয়াল পুলিশ-৩, চট্টগ্রাম।
ইন্ডাস্টিয়াল পুলিশ-৪, নারায়নগঞ্জ।
ইন্ডস্ট্রিয়াল পুলিশ-৫, ময়মনসিংহ ।
ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ-৬, খুলনা।
>>২০১২ সালে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, ভ্রমনরত বিদেশী রাষ্ট্রিয় অতিথিদের নিরাপত্তা রক্ষায় বিশেষ নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা ব্যাটালিয়ন নামে পুলিশের একটি বিশেষায়িত ইউনিট প্রতিষ্টা করা হয়।
>> এপিবিএনের প্রধান অতিরিক্ত মহা পুলিশ পরিদর্শকের নিয়ন্ত্রনে একজন উপ মহা পরিদর্শক এই বাহিনী পরিচালনা করে থাকেন। প্রাথমিক ভাবে দুটি প্রটেকশন ব্যাটালিয়ন দিয়ে এই বাহিনী যাত্রা শুরু করেছে।
>>বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর একটি এলিট ইউনিট হচ্ছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন(এপিবিএন)।
>>একটি মহিলা ব্যাটেলিয়ন সহ সর্বমোট এগারোটি আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে আছে।
>>একজ়ন অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক এর প্রধান।
>>বিভিন্ন আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অবস্থান নিম্নে দেয়া হল:
১ম আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন উত্তরা, ঢাকা
২য় আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন মুক্তাগাছা, ময়মনসিংহ
৩য় আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন খুলনা
৪র্থ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন বগুড়া
৫ম আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন উত্তরা, ঢাকা
৬ষ্ঠ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন মহালছড়ি, খাগড়াছড়ি
৭ম আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন আশুলিয়া, ঢাকা
৮ম আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন সিলেট ,(বর্তমানে ঢাকা বিমানবন্দর অবস্থান)
৯ম আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন চট্টগ্রাম
১০ম আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন বরিশাল
১১শ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (মহিলা) উত্তরা, ঢাকা
>>বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ (এএপি) বাংলাদেশের বৃহত্তম ও ব্যস্ততম বিমানবন্দর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আইন প্রয়োগের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষ ইউনিট।
>>এএপি বাংলাদেশ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (APBn) একটি ব্যাটেলিয়ন । ১জুন ২০১১ থেকে এটি মোতায়েন করা হয়,
>>র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটলিয়ন বা র‌্যাব (RAB) বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাস দমনের উদ্দেশ্যে গঠিত চৌকস বাহিনী।
>> পুলিশ সদর দপ্তরের অধীনে পরিচালিত এই আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ২০০৪ সালের ২৬ মার্চ গঠিত হয় এবং একই বছরের ১৪ এপ্রিল (পহেলা বৈশাখ) তাদের কার্যক্রম শুরু করে।
>> বাংলাদেশ পুলিশের পাশাপাশি বাংলাদেশের সেনা, নৌ, বিমান বাহিনী, আনসার ও সিভিল প্রশাসনের সদস্যদের নিয়ে র‌্যাব গঠিত হয়। ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশের নিয়ন্ত্রনে মহাপরিচালক র‌্যাব এই বাহিনী পরিচালনা করেন।
>> পুলিশের একজন অতিরিক্ত আইজিপি র‍্যাবের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
>> র‌্যাবের অন্যতম সাফল্য হল জঙ্গি দমন, বিশেষত জামায়াতুল মুজাহিদিন(জেএমবি) রাষ্ট্রের জন্য হুমকি হয়ে উঠার আগেই র‌্যাব তাদের সমস্ত নেটওয়ার্ক ধ্বংস করে দেয়।
পর্যটন পুলিশ সম্পাদনা
>>২০০৯ সালে সমুদ্র সৈকতে ভ্রমনরত স্থানীয় ও বিদেশী পর্যটকদের নিরাপত্তা বিধানে গঠিত হয় পর্যটন পুলিশ। পর্যটন পুলিশ জেলা পুলিশের অধীনে কাজ করে।
>>সারাদেশে কর্মরত পুলিশ কর্মকর্তাদের কার্যক্রম নজরদারী করতে ও তাদের উপর গোয়েন্দা কার্যক্রম পরিচালনা করতে পুলিশ অভ্যান্তরীন ওবারসাইট নামে একটি বিশেষায়িত বিভাগ কাজ করে।
>> ২০০৭ সালে এই বিভাগটি প্রতিষ্টিত হয়। সদর দপ্তরের একজন সহকারী মহা পুলিশ পরিদর্শক এই বিভাগের প্রধান এবং তিনি সরাসরি মহা পুলিশ পরিদর্শকের নিকট রিপোর্ট দাখিল করেন।
>> বাংলাদেশের প্রত্যেকটি পুলিশ ইউনিট পিআইও এর সরাসরি নজরদারির আওতাধীন। পিআইওর এজেন্টরা পুলিশ হেডকোয়ার্টারের পিআইওর ইউনিট এর সরাসরি তত্বাবধানে সারাদেশে ছড়িয়ে আছেন।
>>পুলিশের বিশেষায়িত ও উচ্চতর তদন্তকারী সংস্থা হিসেবে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) কাজ করে থাকে। অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রয়োজনে সিআইডি তাদের ফরেনসিক সমর্থন দেয়।
>> সিআইডির সদর দপ্তর ঢাকার মালিবাগে। সিআইডি ডিটেকটিভ ট্রেনিং স্কুল এবং ফরেনসিক ট্রেনিং স্কুল নামে দুটি প্রশিক্ষন প্রতিষ্টান পরিচালনা করে।

শাখাসমূহঃ
১.রেঞ্জ পুলিশ
২.স্পেশাল ব্রাঞ্জ (এসবি)
৩.ক্রিমিনাল
বাংলাদেশ পুলিশের শাখাসমূহঃ
১.রেঞ্জ পুলিশ
২.স্পেশাল ব্রাঞ্জ (এসবি)
৩.ক্রিমিনাল ইনভেষ্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি)
৪.রেলওয়ে পুলিশ (জিআরপি)
৫.হাইওয়ে পুলিশ
৬.ইন্ড্রাষ্ট্রিয়াল পুলিশ
৭.পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেষ্টিগেশন (পিবিআই)
৮.স্পেশাল সিকিউরিটি অব প্রটেকশন ব্যাটালিয়ন (এসপিবিএন)
৯.আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)
১০.এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এএপি)
১১.র‌্যাপিড এ্যাকশান ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)
১২.নৌপুলিশ
১৩.পর্যটন পুলিশ

আট বিভাগের আট পুলিশ রেঞ্জের নামঃ

১.ঢাকা রেঞ্জ
২.চট্টগ্রাম রেঞ্জ
৩.খুলনা রেঞ্জ
৪.রাজশাহী রেঞ্জ
৫.সিলেট রেঞ্জ
৬.বরিশাল রেঞ্জ
৭.রংপুর রেঞ্জ
৮.ময়মনসিংহ রেঞ্জ
৯.রেলওয়ে রেঞ্জ
১০.হাইওয়ে রেঞ্জ

মেট্রোপলিটান পুলিশের তালিকাঃ
১.ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ
২.চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ
৩.খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ
৪.সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ
৫.রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ
৬.বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ

রেঞ্জ পুলিশঃ
১.পুলিশ রেঞ্জ
২.পুলিশ জেলা
৩.সার্কেল
৪.থানা
৫.তদন্ত কেন্দ্র/পুলিশ ফাড়ি/পুলিশ ক্যাম্প

পুলিশ পদস্তর বিন্যাস

সুপিরিয়র কর্মকর্তাগণঃ
মহা-পুলিশ পরিদর্শক (আইজিপি)
অতিরিক্ত মহা পুলিশ পরিদর্শক
উপ-মহা পুলিশ পরিদর্শক
অতিরিক্ত উপ-মহা পুলিশ পরিদর্শক
পুলিশ সুপার/সহকারী মহা পুলিশ পরিদর্শক(সদরদপ্তর)/বিশেষ পুলিশ সুপার(এসএস)(এসবি)(সিআইডি)/পুলিশ সুপার (রেলওয়ে)/পুলিশ সুপার (হাইওয়ে)
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার
সহকারী পুলিশ সুপার
মেট্রোপলিটন পুলিশ পদস্তর বিন্যাস
মেট্রোপলিটন স্তরবিন্যাসঃ
পুলিশ কমিশনার
অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার
যুগ্ম পুলিশ কমিশনার
উপ পুলিশ কমিশনার
অতিরিক্ত উপ পুলিশ কমিশনার
জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ কমিশনার
সহকারী পুলিশ কমিশনার

ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল পুলিশ/ র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন পদস্তর বিন্যাসঃ

মহাপরিচালক
অতিরিক্ত মহা পরিচালক
পরিচালক
উপ পরিচালক
জ্যেষ্ঠ সহকারী পরিচালক
সহকারী পরিচালক

অধস্তন অফিসার সম্পাদনা
নিরস্ত্র শাখা

পুলিশ পরিদর্শক
উপ-পরিদর্শক (SI) / শহর উপ-পরিদর্শক (TSI)
সহকারী উপ-পরিদর্শক (ASI) / সহকারী শহর উপ-পরিদর্শক (ATSI)
কন্সটেবল

সশস্ত্র শাখা

সশস্ত্র পুলিশ পরিদর্শক
সশস্ত্র (Armed SI)
সশস্ত্র সহকারী উপ-পরিদর্শক (Armed ASI)
নায়েক
কন্সটেবল

ইন্ড্রস্টিয়াল পুলিশ

উপ-সহকারী পরিচালক (DAD)
সার্কেল কমান্ডার (Sub-Inspector)
সহকারী উপ-পরিদর্শক (ASI)
নায়েক
কন্সটেবল

র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন

উপ-সহকারী পরিচালক (DAD)
সার্জেন্ট / উপ-পরিদর্শক (SI)
সহকারী উপ-পরিদর্শক (ASI)
নায়েক
কন্সটেবল

ট্রাফিক বিভাগ

ট্রাফিক পরিদর্শক (TI)
সার্জেন্ট / উপ-পরিদর্শক (TSI)
সহকারী উপ-পরিদর্শক (ASI) / সহকারী শহর উপ-পরিদর্শক (ATSI)
ট্রাফিক কন্সটেবল

জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যাবলি ও বাংলাদেশ পুলিশ :

>>১৯৮৯ সালে নামিবিয়ায় বাংলাদেশ পুলিশের প্রথম জাতিসংঘের সান্তি মিশনের প্রতিনিধি দলের সদস্র হিসেবে কাজ করে। এরপর থেকে যথাক্রমে বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা আইভরি কোষ্ট, সুদান, দারফুর, লাইবেরিয়া, কসাবো, পূর্ব তিমুর, ডি আর কঙ্গো, অ্যাঙ্গোলা, হাইতিসহ অন্যান্য মিশনে কাজ করে।
>> ২০০৫ সালে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশন আইভরি কোষ্টে প্রথম সন্নিবেশিত পুলিশ ইউনিট (এফপিইউ) কাজ শুরু করে। শান্তিরক্ষী মিশনে সবোর্চ্চ সংখ্যক পুলিশ সদস্যের উপস্থিতি বাংলাদেশের।
>>বর্তমানে পৃথিবীর ছয়টি দেশে চলমান সাতটি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনে দুইটি নারী পুলিশ সদস্যের সমন্বিত এফপিইউ সহ (যার একটি কঙ্গোতে অন্যটি হাইতি তে) সর্বমোট ২০৫০ জন কর্মরত আছেন

শান্তিরক্ষী মিশনে বাংলাদেশ পুলিশের অংশগ্রহনঃ

ক্রমিক নং মিশনের নাম দেশ সময়কাল
১ UNTAG নামিবিয়া ১৯৮৯-১৯৯০
২ UNTAC কম্বোডিয়া ১৯৯২-১৯৯৪
৩ UNPROFOR যুগশ্লাভিয়া ১৯৯২-১৯৯৬
৪ UNUMOZ মোজাম্বিক ১৯৯৩-১৯৯৪
৫ UNAMIR রোয়ান্ডা ১৯৯৩-১৯৯৫
৬ UNMIH হাইতি ১৯৯৪-১৯৯৫
৭ UNAVEM – III অ্যাঙ্গোলা ১৯৯৫-১৯৯৯
৮ UNTAES পুর্ব স্লোবেনিয়া ১৯৯৬-১৯৯৮
৯ UNMIBH বসনিয়া ১৯৯৬-২০০২
১০ UNMISET / UNMIT পুর্ব তিমুর ১৯৯৯ থেকে বর্তমান পর্যন্ত
১১ UNMIK কসাভো ১৯৯৯-২০০৯
১২ UNAMSIL সিয়েরা লিয়ন ২০০০
১৩ UNMIL লাইবেরিয়া ২০০৩ থেকে বর্তমান পর্যন্ত
১৪ UNOCI আইভরি কোষ্ট ২০০৪ থেকে বর্তমান পর্যন্ত
১৫ UNMIS সুদান ২০০৫ থেকে বর্তমান পর্যন্ত
১৬ MONUC ডিআর কঙ্গো ২০০৫ থেকে বর্তমান পর্যন্ত
১৭ UNAMID দারফুর ২০০৭ থেকে বর্তমান পর্যন্ত
১৮ UNAMA আফগানিস্তান ২০০৮-২০১০

Courtesy: To all authorities from where documents are collected

N.B: Generally we try to update any news. For any Change, reform and  republished of any news we are not responsible.

For more update stay with our website jobstestbd.com

Bangladesh Police SI (Sub Inspector) Exam Suggestion:

Bangladesh Police SI (Sub Inspector) Exam Suggestion is available below.Bangladesh Police has published Exam Schedule And Admit 01 categorizes post. Bangladesh Police is one of the largest Government organization in Bangladesh. Bangladesh Police has published a huge job circular by the Authority. All information regarding the appointment of Bangladesh Police given on our website jobstestbd.com. We Publish all Jobs Circular Every day, Such as Government Jobs in Bangladesh, Bank Jobs in Bangladesh, Private Jobs in Bangladesh, International NGO in Bangladesh, Private Company in Bangladesh, Private University Jobs in Bangladesh. Bank Jobs Results, Government Jobs Results, Government University Jobs result in Bangladesh and all Part time Jobs in Bangladesh and other educational support are available here in our website. We provide different types of job information with also provide some effective information or resource and job tips which helps to get job easily. We trust that our distributing data helps the activity searchers who are finding a superior employment. We likewise share slanting assets for learner uniquely who is re expanding their insight. Our principle target turns into a trusty occupations round site in Bangladesh by distributing a genuine refresh that enables the joblessness to individuals. All the jobs of this website is not for the unemployed people but also employed people too. All type of suggestions, question solutions of different competitive exam are available here. We provide all type of educational support in our website jobstestbd.com. So everyday tune with our website for all kinds of educational support. Please like our facebook page jobstestbd.com.

 

 

Contact Us:

If you want to give advertisement in our website for any product of your organization  please contact with us by following Address.

Inbox to Facebook: jobstestbd.com
Email at : jobstestbd.com@gmail.

 

Contact No.: 01720403750

About Abd Mamin

I am a passionate blogger and at present working in a Government organization. I have completed my MBA from Rajshahi University. Educational content writing is my dearest passion. I hope all my educational content will help you in several extent. Thank you for visiting our website.
View all posts by Abd Mamin →