38th BCS Bangla Written Question Solution

38th BCS Bangla Written Question Solution is available below. 38 Bangla Written Question Solution,   38th BCS Written Bangla Question Solution, 38th BCS  Bengali Written Question, 38th BCS Bengali Written Question Solution, 38th BCS Written Bangla Question, 38 BCS Written Question, BPSC Written Question Solution, 38 bcs written question, 38th BCS Written Question Solution 2018, Written Question Solution of 38th BCS, 38th bcs written question PDF, 38th BCS Written Question, 38th BCS Written Question Answer, 38th BCS Written Question Solution 2018, http://www.bpsc.gov.bd/, 38th BCS Written Exam Question Solution are search option. BPSC has published Exam date on 01 categorizes post. It’s a lucrative job and it’s great chance to get job for job seeker. This job is perfect to build up a significant career. Those, who want to work,they should be taken out of this opportunity. BPSC is a renowned Government organization in Bangladesh.

 

 

So choose your desired job circular and apply specific job to build up your career. When we get Admit card and Result link or news then we give download link of Admit and Result as you can easily download through our website. We also give you questions solution of the exam and all type of educational support through our website jobstestbd.com. So stay with our website jobstestbd.com.

 

 

38th BCS Bangla Written Question Solution:

Exam Type: Written

Exam Date: 13 August 2018
Exam Time: 10 AM
N.B: Post related written exam will held in 1st week of September 2018.

See more….

38th BCS Mental Ability Written Question Solution

38th BCS Math Written Question Solution

38th BCS General Science Written Question Solution

38th GK International Affairs Written Question Solution

38th BCS GK Bangladesh Affairs Written Question Solution

38th BCS English Written Question Solution

See 38th BCS Bangla Written Question Solution in below:

বিষয় কোডঃ ০০১

১।

ক) বাংলা একাডেমী প্রণীত প্রমিত বাংলা বানানের পাঁচটি নিয়ম  লিখুনঃ

১. রেফ-এর পর ব্যঞ্জনবর্ণের দ্বিত্ব হবে না। যেমন : অর্চনা, অর্জন, অর্থ, অর্ধ, কর্দম, কর্তন, কর্ম, কার্য, গর্জন, মূর্ছা, কার্তিক, বার্ধক্য, বার্তা, সূর্য।

২. সন্ধির ক্ষেত্রে ক খ গ ঘ পরে থাকলে পদের অন্তস্থিত ম্ স্থানে অনুস্বার (ং) লেখা যাবে। যেমন : অহংকার, ভয়ংকর, সংগীত, শুভংকর, হৃদয়ংগম, সংঘটন। তবে অঙ্ক, অঙ্গ, আকাঙ্ক্ষা, গঙ্গা, বঙ্গ, লঙ্ঘন, সঙ্গ, সঙ্গী প্রভৃতি সন্ধিবদ্ধ নয় বলে ঙ স্থানে ‍ং হবে না। অ-তৎসম অর্থাৎ তদ্ভব, দেশী, বিদেশী, মিশ্র শব্দ।

৩. সমাসবদ্ধ পদগুলো একসঙ্গে লিখতে হবে, মাঝখানে ফাঁক রাখা চলবে না। যেমন : সংবাদপত্র, অনাস্বাদিতপূর্ব, পূর্বপরিচিত, রবিবার, মঙ্গলবার, স্বভাবগতভাবে, লক্ষ্যভ্রষ্ট, বারবার, বিষাদমণ্ডিত, সমস্যাপূর্ণ, অদৃষ্টপূর্ব, দৃঢ়সঙ্কল্প, সংযতবাক, নেশাগ্রস্ত, পিতাপুত্র।

বিশেষ প্রয়োজনে সমাসবদ্ধ পদটিকে একটি, কখনো একটির বেশি হাইফেন (-) দিয়ে যুক্ত করা যায়। যেমন মা-মেয়ে, মা-ছেলে, বেটা-বেটি, বাপ-বেটা, ভবিষ্য-তহবিল, সর্ব-অঙ্গ, বে-সামরিক, স্থল-জল-আকাশ-যুদ্ধ, কিছু-না-কিছু।

৪. তৎসম শব্দের অনুরূপ বানানের ক্ষেত্রে যেমন পূর্বে বলা হয়েছে, অ-তৎসম সকল শব্দেও রেফের পর ব্যঞ্জনবর্ণের দ্বিত্ব হবে না। যেমন : কর্জ, কোর্তা, মর্দ, সর্দার।

৫. তৎসম অর্থাৎ বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত অবিকৃত সংস্কৃত শব্দের বানান যথাযথ ও অপরিবর্তিত থাকবে। কারণ এইসব শব্দের বানান ও ব্যাকরণগত প্রকরণ ও পদ্ধতি নির্দিষ্ট রয়েছে।

 

খ) অর্থগতভাবে বাংলা শব্দ কত প্রকার ও কি কি? উদাহরণসহ লিখুন।

অর্থগত ভাবে শব্দসমূহকে ৩ ভাগে ভাগ করা যায়-

১। যৌগিক শব্দ ২। রূঢ় বা রূঢ়ি শব্দ ৩। যোগরূঢ় শব্দ

যৌগিক শব্দ– যে সব শব্দের ব্যুৎপত্তিগত অর্থ ও ব্যবহারিক অর্থ একই, তাদের যৌগিক শব্দ বলে।

অর্থাৎ, শব্দগঠনের প্রক্রিয়ায় যাদের অর্থ পরিবর্তিত হয় না, তাদেরকে যৌগিক শব্দ বলে। যেমন-

মূল শব্দ শব্দ গঠন (অর্থ) অর্থ= ব্যুৎপত্তিগত অর্থ ও ব্যবহারিক অর্থ একই
গায়ক গৈ+অক যে গান করে
কর্তব্য কৃ+তব্য যা করা উচিত
বাবুয়ানা বাবু+আনা বাবুর ভাব
মধুর মধু+র মধুর মত মিষ্টি গুণযুক্ত
দৌহিত্র দুহিতা+ষ্ণ্য (দুহিতা= মেয়ে, ষ্ণ্য= পুত্র) কন্যার মত, নাতি
চিকামারা চিকা+মারা দেওয়ালের লিখন
রূঢ় বা রূঢ়ি শব্দ

প্রত্যয় বা উপসর্গ যোগে গঠিত যে সব শব্দের ব্যুৎপত্তিগত অর্থ ও ব্যবহারিক অর্থ আলাদা হয়, তাদেরকে রূঢ় বা রূঢ়ি শব্দ বলে। যেমন-

মূল শব্দ শব্দ গঠন ব্যুৎপত্তিগত অর্থ ব্যবহারিক/ মূল অর্থ
হস্তী হস্ত+ইন হাত আছে যার একটি বিশেষ প্রাণী, হাতি
গবেষণা গো+এষণা গরম্ন খোঁজা ব্যাপক অধ্যয়ন ও পর্যালোচনা
বাঁশি বাঁশ+ইন বাঁশ দিয়ে তৈরি বাঁশের তৈরি বিশেষ বাদ্যযন্ত্র
তৈল তিল+ষ্ণ্য তিল থেকে তৈরি সেণহ পদার্থ উদ্ভিদ থেকে তৈরি যে কোন সেণহ পদার্থ
প্রবীণ প্র+বীণা প্রকৃষ্টরূপে বীণা বাজায় যিনি অভিজ্ঞ বয়স্ক ব্যক্তি
সন্দেশ সম+দেশ সংবাদ মিষ্টান্ন বিশেষ

 

যোগরূঢ় শব্দ: সমাস নিষ্পন্ন যে সব শব্দের ব্যুৎপত্তিগত অর্থ আর ব্যবহারিক অর্থ আলাদা হয়, তাদেরকে যোগরূঢ় শব্দ বলে। যেমন-

মূল শব্দ শব্দ গঠন ব্যবহারিক অর্থ
পঙ্কজ পঙ্কে জন্মে যা পদ্মফুল
রাজপুত রাজার পুত্র একটি জাতি বিশেষ, ভারতের একটি জাতি
মহাযাত্রা মহাসমারোহে যাত্রা মৃত্যু
জলধি জল ধারণ করে যা/ এমন সাগর
গ) নিচের  বানানগুলো  শুদ্ধ করে লিখুনঃ
অশুদ্ধ- শুদ্ধ

গিতাঞ্জলি- গীতাঞ্জলি

উপকারীতা- উপকারিতা

আষার- আষাড়

দারিদ্রতা-দারিদ্র্য/দরিদ্রতা

শান্তনা- সান্ত্বনা

ঘ) নিচের বাগধারাগুলোর অর্থসহ বাক্য লিখুন

অক্কা পাওয়া-মারা যাওয়া। যে কোন দিনই থুত্থুড়ে বুড়োটা অক্কা পেতে পারে

তাল পাতার সেপাইঅতিশয় দুর্বল। তোমার মত তাল পাতার সেপাই দিয়ে কোন কাজ হবে না।

চাঁদের হাটপ্রিয়জন সমাগম। ঈদকে  ঘিরে আমাদের বাসায় রীতিমতো চাঁদের হাট  বসে। 

তাসের ঘরক্ষণভঙ্গুর/ ক্ষণস্থায়ী। ওদের বন্ধুত্ব তাসের  ঘরের মত ভেঙে গেছে।

সাক্ষী গোপালনিষ্ক্রিয় দর্শক। তোমার মত সাক্ষী গোপাল বন্ধু আমার দরকার নাই।

ঙ) নিচের বাক্যগুলো শুদ্ধ করে লিখুন…
অশুদ্ধঃ শুদ্ধ

১.   পূর্বদিকে সূর্য উদয় হয়- সূর্য পূর্বদিকে উদিত হয়

২. আসছে আগামীকাল কলেজ বন্ধ হবে- আগামীকাল কলেজ বন্ধ হবে

৩. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভয়ংকর কবি ছিলেন- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর  বিশ্ব  কবি ছিলেন

৪. সকল ছাত্রগণই পাঠে অমনোযোগী- সকল ছাত্রই পাঠে অমনোযোগী।

৫. ইহার আবশ্যক নাই- ইহার আবশ্যকতা নাই

২. ক) ভাবসম্প্রসারণ:

শৈবাল দিঘিরে বলে উচ্চ করে শির,. লিখে রেখো, এক ফোঁটা দিলেম শিশির।।

মূল ভাব : অকৃতজ্ঞরা অপরের সামান্য উপকার করলে তা গর্ব ভরে প্রচার করে বেড়ায়।

সম্প্রসারিত ভাব : দিঘির জলেই শৈবালের জন্ম। সেই জল থেকে সে পায় প্রাণশক্তি। তাই দিঘির জলের কাছে তার ঋণের শেষ নেই। কিন্তু এই অনিঃশেষ ঋণের কথা স্বীকার না করার হীন প্রয়াস দেখা যায় শৈবালের আচরণে। রাতের শিশির বিন্দু শৈবালের ওপর থেকে দিঘির বুকে গড়িয়ে পড়ামাত্রই শৈবাল সদম্ভে তার দানের কথা দিঘিকে জানিয়ে দেয়। সে ভুলে যায়, দিঘির কাছে তার ঋণের তুলনায় তার দান কত নগণ্য। এমনকি এটাও ভুলে যায় যে দানটুকু তার নিজের নয়, তাও প্রকৃতির কাছ থেকেই পাওয়া।

বাস্তব জীবনে ও বিচিত্র মানবজগতে এর প্রতিফলন দেখা যায়। পৃথিবীতে মহত্ লোকেরা আমৃত্যু নীরবে দান করে যান। কিন্তু সংকীর্ণমনা, নিচুমনা ব্যক্তিরা অন্যের দান কেবল অস্বীকার করে না, কাউকে বিন্দুমাত্র উপকার করলে তা সদম্ভে শতমুখে প্রচারে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। এভাবে আত্মপ্রচারের ফলে তাদের ক্ষুদ্র দানের সামান্য মহিমাটুকুও ম্লান হয়ে যায়।

মন্তব্য : তাই প্রত্যেকের উচিত উপকারীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা।

 

অথবাঃ

৩. ক)  সারমর্ম লিখুনঃ 

বহু দিন ধরে বহু ক্রোশ দূরে

বহু ব্যয় করি বহু দেশ ঘুরে

দেখিতে গিয়েছি পর্বতমালা,

দেখিতে গিয়েছি সিন্ধু।

দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া,

ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া

একটি ধানের শীষের উপরে

একটি শিশির বিন্দু।

সারমর্ম:

মানুষ বহু অর্থ ও সময় ব্যয় করে দূর-দূরান্তে সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্যে যায়। কিন্তু ঘরের কাছের অনির্বচনীয় সৌন্দর্যটুকু দেখা হয় না বলে সে দেখা পূর্ণতা পায় না।

৪.  নিচের প্রশ্নগুলোর সংক্ষিপ্ত উত্তর দিনঃ

ক) চর্যাপদের ভাষাকে কেন সান্ধ্য ভাষা বলা হয়?

উত্তর : সন্ধ্যায় থাকে আলো আঁধারের খেলা। সন্ধ্যার সময় কোন কিছু স্পষ্টরূপে দেখা যায় না। তেমনিভাবে হাজার বছর আগে লেখা চর্যাপদের ভাষাতেও অস্পষ্টতা থাকার কারণে এই ভাষাকে সন্ধ্যা বা সান্ধ্য ভাষা বলা হয়েছে। কেউ কেউ এ ভাষাকে আলো আঁধারের ভাষা বলেছেন।

খ) বাংলা কাব্যে ভোরের পাখি বলা হয় কাকে? তার দুটি কাব্যগ্রন্থের নাম লিখুন।

ঊত্তরঃ বিহারীলাল চক্রবর্তী কে বাংলা কাব্যে ভোরের পাখি বলা হয়। রবীন্দ্রনাথ তাঁকে বাঙলা গীতি কাব্য-ধারার ‘ভোরের পাখি’ বলে আখ্যায়িত করেন।

তার দুটি কাব্যগ্রন্থের নামঃ

  • স্বপ্নদর্শন (১৮৫৮)
  • সঙ্গীতশতক (১৮৬২)

এছাড়াও…….

  • বঙ্গসুন্দরী (১৮৭০)
  • নিসর্গ সন্দর্শন (১৯৭০)
  • বন্ধুবিয়োগ (১৮৭০)
  • প্রেমপ্রবাহিনী (১৮৭০)
  • সারদামঙ্গল (১৮৭৯)
  • সাধের আসন

গ) সনেট কি? সার্থক সনেট রচিয়তার পরিচয় দিন।

উত্তরঃ সনেট হলো ১৪ পঙ্‌ক্তি বিশিষ্ট কবিতা। ইতালীয় Sonetto (sound-piece : ধ্বনিখণ্ড) হতে সনেট শব্দের উদ্ভব। ইতালীয় কবি পেত্রার্ক এর জনক। বাংলা সনেট চতুর্দশ কবিতা নামে পরিচিত। এর বাংলায় প্রবর্তক মাইকেল মধুষূধন দত্ত। আরো অনেক কবিই পরে এধরনের কবিতা রচনা করেছেন। সনেটের বৈশিষ্ট. :- সনেট কবিতার বৈশিষ্ট হলো এর চরন ও মাত্রা সমান চৌদ্দটি করে

মাইকেল মধুসূদন দত্ত (১৮২৪-১৮৭৩) মহাকবি, নাট্যকার, বাংলাভাষার সনেট প্রবর্তক, অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক। ১৮২৪ সালের ২৫ জানুয়ারি যশোর জেলার কপোতাক্ষ নদের তীরে সাগরদাঁড়ি গ্রামে, এক জমিদার বংশে তাঁর জন্ম। পিতা রাজনারায়ণ দত্ত ছিলেন কলকাতার একজন প্রতিষ্ঠিত উকিল। মা জাহ্নবী দেবীর তত্ত্বাবধানে মধুসূদনের শিক্ষারম্ভ হয়।  ঊনবিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ বাঙালি কবি ও নাট্যকার। তাঁকে বাংলার নবজাগরণ সাহিত্যের অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব গণ্য করা হয়। ব্রিটিশ ভারতের যশোর জেলার এক সম্ভ্রান্ত কায়স্থ বংশে জন্ম হলেও মধুসূদন যৌবনে খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করে মাইকেল মধুসূদন নাম গ্রহণ করেন এবং পাশ্চাত্য সাহিত্যের দুর্নিবার আকর্ষণবশত ইংরেজি ভাষায় সাহিত্য রচনায় মনোনিবেশ করেন। জীবনের দ্বিতীয় পর্বে মধুসূদন আকৃষ্ট হন নিজের মাতৃভাষার প্রতি। এই সময়েই তিনি বাংলায় নাটক, প্রহসন ও কাব্যরচনা করতে শুরু করেন।

মাইকেল মধুসূদন দত্তের সাহিত্যকর্ম:

কাব্যঃ

মেঘনাদবধ কাব্য
তিলোত্তমা সম্ভব
দ্য ক্যাপটিভ লেডি
ব্রজাঙ্গনা কাব্য
বীরাঙ্গনা কাব্য

নাটকঃ

শর্মিষ্ঠা
কৃষ্ণকুমারী
পদ্মাবতী

প্রহসনঃ

বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ
একেই কি বলে সভ্যতা

ঘ) চন্দ্রকুমার দে ও দীনেশচন্দ্র সেনের নাম কেন লোকসাহিত্য প্রেমির হৃদয়ে চিরদিন জেগে থাকবে। 

চন্দ্রকুমার দে (১৮৮৯ – ১৯৪৬) একজন লেখক এবং বহুকাল ধরে যেসব লোকগল্প, লোকগীতি পূর্ব বাংলায় বিশেষত বাংলাদেশের ময়মনসিংহ প্রচলিত সেগুলোর সুবিখ্যাত সংগ্রাহক। তার নামে ‘চন্দ্রকুমার দে লোকসাহিত্য গবেষণা পুরস্কার’ দেওয়া হয়।

তিনি যেসব লোকসাহিত্য সংগ্রহ করেছেন সেগুলো কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মৈমনসিংহ গীতিকা (১৯২৩) এবং পূর্ববঙ্গ-গীতিকা (১৯২৩-১৯৩২) নামে প্রকাশিত হয়েছে, পরবর্তীতে ইংরেজি ভাষায় Eastern Bengal Ballads নামে প্রকাশিত হয়েছে।

দীনেশচন্দ্র সেনঃ

শ্রী দীনেশচন্দ্র সেন (১৮৬৬-১৯৩৯) ছিলেন। শিক্ষাবিদ, গবেষক, লোক-সাহিত্যবিশারদ, বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসকার।

১৮৯০-এ কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া স্কুলের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন কালে গ্রামবাংলার বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরে প্রাচীন বাংলার পুঁথি সংগ্রহ করেন এবং সেসব উপকরণের সাহায্যে ১৮৯৬-এ “বঙ্গভাষা ও সাহিত্য” শিরোনামে বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস রচনা করেন। ১৯১১ সালে তাঁর সুবিখ্যাত গ্রন্থ “হিস্ট্রি অব বেঙ্গলি লিটেরেচার” প্রকাশিত হলে তা সর্বমহলের ভূয়সী প্রশংসা অর্জন করে। ১৯১৩ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে “রামতনু লাহিড়ী রিসার্চ ফেলোসিপ” প্রদান করে এবং এর আওতায় তিনি মৈমনসিংহ গীতিকা ও পূর্ববঙ্গ গীতিকা সম্পাদনা করেন।

এসব কারণে চন্দ্রকুমার দে ও দীনেশচন্দ্র সেনের নাম  লোকসাহিত্য প্রেমির হৃদয়ে চিরদিন জেগে থাকবে।

 

ঙ) কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৩ টি উপন্যাসের নাম লিখুন।
উপন্যাস তিনটি হলোঃ

১. বাঁধন হারা (১৯২৭)

২. মৃত্যুক্ষুধা  (১৯৩০)

৩. কুহেলিকা (১৯৩১)

চ) কবি জসীম উদ্ দীনের নকশী কাঁথার মাঠ কাব্যগ্রন্থের বিষয়বস্তু লিখুন।

নকশী কাঁথার মাঠ জসীমউদদীনের একটি অমর সৃষ্টি হিসাবে বিবেচিত। কাব্যগ্রন্থটি ইংরেজিতে অনুবাদিত হয়ে বিশ্বপাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছিল। নকশী কাঁথার মাঠ কাব্যোপন্যাসটি রূপাই ও সাজু নামক দুই গ্রামীণ যুবক-যুবতীর অবিনশ্বর প্রেমের করুণ কাহিনী। এই দুজনই ছিলেন বাস্তব চরিত্র।

নকশী কাঁথার মাঠ কাব্যোপন্যাসটি রূপাই ও সাজু নামক দুই গ্রামীণ যুবক-যুবতীর অবিনশ্বর প্রেমের করুণ কাহিনী কাহিনী।

ছ) কুবের, কপিলা, শশী ও কুসুম চরিত্রসমূহ কোন উপন্যাসের? উপন্যাস দুটির রচিয়তা কে? 

কুবের ও কপিলা পদ্মা নদীর মাঝি ‎উপন্যাসের চরিত্র। এর রচিয়তা মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় (মে ১৯, ১৯০৮ – ডিসেম্বর ৩, ১৯৫৬)।

শশী ও কুসুম চরিত্র দুটি পুতুল নাচের ইতিকথা উপন্যাসের। এর রচিয়তা ও মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়।

জ) বাংলা ভাষায় যারা অধুনিক কবিতা রচনা করেছেন এদের মধ্যে পাঁচজন প্রধান। এই পাঁচজনের নাম লিখুন। 

রবীন্দ্র পরবর্তী যুগের (ত্রিশের দশকের) ৫ জন প্রধান কবি যারা বাংলা ভাষার আধুনিক কবিতার সুচনা
করেছিলেন এদের একত্রে পঞ্চপাণ্ডব বলা হয়; তাঁরা হলেন-
১। বুদ্ধদেব বসু
২। বিষ্ণু দে
৩। জীবনানন্দ দাশ,
৪। অমিয় চক্রবর্তী ও
৫। সুধীন্দ্রনাথ দত্ত

ঝ) বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের পথের পাঁচালী উপন্যাসের উপজীব্য বিষয় কি?

পথের পাঁচালী(১৯২৯) হলো প্রখ্যাত সাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত একটি বিখ্যাত উপন্যাস। বাংলার গ্রামে দুই ভাইবোন অপু আর দুর্গার বেড়ে ওঠা নিয়েই বিখ্যাত এই উপন্যাস।

‘পথের পাঁচালী’ মুখ্যত শিশু অপুর বড় হয়ে ওঠার কাহিনী, যে পথ দিয়ে জীবনে সে অগ্রসর হয়েছে। যে সব মানুষের সংস্পর্শে সে এসেছে, তা সেই কাহিনীর অবিচ্ছেদ্য অংশ এর পটভূমি সুবিস্তৃত।
ঞ) কবি শামসুর রহমানের ৪ টি কাব্যগ্রন্থের নাম লিখুন। 

 

  • প্রথম গান, দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে (১৯৬০)
  • রৌদ্র করোটিতে (১৯৬৩)
  • বিধ্বস্ত নিলীমা (১৯৬৭)
  • নিজ বাসভূমে (১৯৭০)

এছাড়া ও রয়েছে-

 

  • বন্দী শিবির থেকে (১৯৭২)
  • দুঃসময়ে মুখোমুখি (১৯৭৩)
  • ফিরিয়ে নাও ঘাতক কাটা (১৯৭৪)
  • আদিগন্ত নগ্ন পদধ্বনি (১৯৭৪)
  • এক ধরনের অহংকার (১৯৭৫)
  • আমি অনাহারী (১৯৭৬)
  • শূন্যতায় তুমি শোকসভা (১৯৭৭)
  • বাংলাদেশ স্বপ্ন দেখে (১৯৭৭)
  • প্রতিদিন ঘরহীন ঘরে (১৯৭৮)
  • ইকারুসের আকাশ (১৯৮২)
  • মাতাল ঋত্বিক (১৯৮২)
  • উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে (১৯৮৩)
  • কবিতার সঙ্গে গেরস্থালি (১৯৮৩)
  • নায়কের ছায়া (১৯৮৩)
  • আমার কোন তাড়া নেই (১৯৮৪)
  • যে অন্ধ সুন্দরী কাঁদে (১৯৮৪)
  • অস্ত্রে আমার বিশ্বাস নেই (১৯৮৫)
  • হোমারের স্বপ্নময় হাত (১৯৮৫)
  • শিরোনাম মনে পড়ে না (১৯৮৫)
  • ইচ্ছে হয় একটু দাঁড়াই (১৯৮৫)
  • ধুলায় গড়ায় শিরস্ত্রাণ (১৯৮৫)
  • এক ফোঁটা কেমন অনল (১৯৮৬)
  • টেবিলে আপেলগুলো হেসে উঠে (১৯৮৬)
  • দেশদ্রোহী হতে ইচ্ছে করে (১৯৮৬)
  • অবিরল জলভ্রমি (১৯৮৬)
  • আমরা ক’জন সঙ্গী (১৯৮৬)
  • ঝর্ণা আমার আঙুলে (১৯৮৭)
  • স্বপ্নেরা ডুকরে উঠে বারবার (১৯৮৭)
  • খুব বেশি ভালো থাকতে নেই (১৯৮৭)
  • মঞ্চের মাঝখানে (১৯৮৮)
  • বুক তার বাংলাদেশের হৃদয় (১৯৮৮)
  • হৃদয়ে আমার পৃথিবীর আলো (১৯৮৯)
  • সে এক পরবাসে (১৯৯০)
  • গৃহযুদ্ধের আগে (১৯৯০)
  • খন্ডিত গৌরব (১৯৯২)
  • ধ্বংসের কিনারে বসে (১৯৯২)
  • হরিণের হাড় (১৯৯৩)
  • আকাশ আসবে নেমে (১৯৯৪)
  • উজাড় বাগানে (১৯৯৫)
  • এসো কোকিল এসো স্বর্ণচাঁপা (১৯৯৫)
  • মানব হৃদয়ে নৈবদ্য সাজাই (১৯৯৬)
  • তুমিই নিঃশ্বাস তুমিই হৃৎস্পন্দন (১৯৯৬)
  • তোমাকেই ডেকে ডেকে রক্তচক্ষু কোকিল হয়েছি (১৯৯৭)
  • হেমন্ত সন্ধ্যায় কিছুকাল (১৯৯৭)
  • ছায়াগণের সঙ্গে কিছুক্ষণ (১৯৯৭)
  • মেঘলোকে মনোজ নিবাস (১৯৯৮)
  • সৌন্দর্য আমার ঘরে (১৯৯৮)
  • রূপের প্রবালে দগ্ধ সন্ধ্যা রাতে (১৯৯৮)
  • টুকরা কিছু সংলাপের সাঁকো (১৯৯৮)
  • স্বপ্নে ও দুঃস্বপ্নে বেচে আছি (১৯৯৯)
  • নক্ষত্র বাজাতে বাজাতে (২০০০)
  • শুনি হৃদয়ের ধ্বনি (২০০০)
  • হৃদপদ্মে জ্যোৎস্না দোলে (২০০১)
  • ভগ্নস্তূপে গোলাপের হাসি (২০০২)
  • ভাঙাচোরা চাঁদ মুখ কালো করে ধুকছে (২০০৩)
  • গন্তব্য নাই বা থাকুক (২০০৪)
  • কৃষ্ণপক্ষে পূর্ণিমার দিকে (২০০৪)
  • গোরস্থানে কোকিলের করুণ আহবান (২০০৫)
  • অন্ধকার থেকে আলোয় (২০০৬)
  • না বাস্তব না দুঃস্বপ্ন (২০০৬)

 

বিষয় কোডঃ ০০২

অনুবাদ, সংলাপ, পত্র, গ্রন্থ সমালোচনা ও রচনা নিজে চেষ্টা করুন….

ধন্যবাদ……………………….. 

 

N.B: Not Copy any of our document. Because we give a lot of time to create post and we pay remuneration to our expert.

 

See 38th BCS Bangla Written Question in below images:

 

Our ( jobstestbd.com) Services:

1. We( jobstestbd.com) publish all job circular of private,  government and international.

2. We Provide all upcoming exam date, routine, seat plan, admit download link.

3. We publish all exam result, viva and practical result in PDF and image file.

4. We deliver all exam question and solution.

5. We contribute all Update General Knowledge for competitive exam.

6. We provide Model test and quiz for upcoming exam.

7. We produce all previous question and solution.

8. We publish all exam suggestion.

9. We provide several PDF file to download for competitive exam.

10. We serve admission and scholarship news.

11. We provide all job newspapers.

12. We publish all National University (NU) result, exam routine, news etc.

Courtesy: To all authorities from where documents are collected

N.B: Generally we try to update any news. For any Change, reform and  republished of any news we are not responsible.

For more update stay with our website jobstestbd.com

38th BCS Bangla Written Question Solution:

38th BCS Bangla Written Question Solution has been published. BPSC is one of the largest Government sector in Bangladesh. BPSC has published a huge job circular by the Authority. All information regarding the appointment of BPSC are given on our website jobstestbd.com. We Publish all Jobs Circular Every day, Such as Government Jobs in Bangladesh, Bank Jobs in Bangladesh, Private Jobs in Bangladesh, International NGO in Bangladesh, Private Company in Bangladesh, Private University Jobs in Bangladesh. Bank Jobs Results, Government Jobs Results, Government University Jobs result in Bangladesh and all Part time Jobs in Bangladesh and other educational support are available here in our website. We provide different types of job information with also provide some effective information or resource and job tips which helps to get job easily. We trust that our distributing data helps the activity searchers who are finding a superior employment. We likewise share slanting assets for learner uniquely who is re expanding their insight. Our principle target turns into a trusty occupations round site in Bangladesh by distributing a genuine refresh that enables the joblessness to individuals. All the jobs of this website is not for the unemployed people but also employed people too. All type of suggestions, question solutions of different competitive exam are available here. We provide all type of educational support in our website jobstestbd.com. So everyday tune with our website for all kinds of educational support. Please like our facebook page jobstestbd.com.

 

Contact Us:

If you want to give advertisement in our website for any product of your organization  please contact with us by following Address.

Inbox to Facebook: jobstestbd.com
Email at : jobstestbd.com@gmail.com
Contact No.: 01720403750

Mirpur 1, Dhaka, Bangladesh.

 

Related News:

About Abd Mamin

I am a passionate blogger and at present working in a Government organization. I have completed my MBA from Rajshahi University. Educational content writing is my dearest passion. I hope all my educational content will help you in several extent. Thank you for visiting our website.

View all posts by Abd Mamin →